Skip to main content

Posts

ওজন কমাতে একদম কম খাওয়া | ভয় নাকি কোনো মানসিক রোগ?

এনোরেক্সিয়া নার্ভোসা একটি গুরুতর খাদ্য বিষয়ক মানসিক সমস্যা। সাধারণত মেয়েদের মধ্যেই বেশি দেখা যায় এটি। এই রোগের ফলে মানুষের মধ্যে ওজন বেড়ে যাওয়ার তীব্র ভয় সৃষ্টি হয়। তবে এর পাশাপাশি অন্যান্য উপসর্গও থাকতে পারে। এই রোগের ফলে শরীর ও মন উভয়ই প্রভাবিত হয় এবং চিকিৎসা না করা হলে মারাত্মক পরিণতি হতে পারে। আজকের ফিচারে থাকছে এনোরেক্সিয়া নার্ভোসা সম্পর্কে বিস্তারিত। লক্ষণ এনোরেক্সিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের কঠোরভাবে ডায়েট কন্ট্রোল করা এবং ক্ষুধার্ত থাকা সত্ত্বেও খাবার ত্যাগ করার মানসিক প্রবণতা তৈরি হতে পারে। এই রোগের লক্ষণগুলো হলো- উল্লেখযোগ্য ওজন হ্রাস – এনোরেক্সিয়া নার্ভোসা রোগে আক্রান্ত রোগীদের উল্লেখযোগ্য হারে ওজন হ্রাস পায়। তবে এটি নির্ণয় করা কিছুটা কঠিন হতে পারে। কারণ সঠিক ওজনের বিষয়টি প্রতিটি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। ডায়েট নিয়ে দুশ্চিন্তা – এ রোগে আক্রান্ত রোগীরা খাদ্যাভ্যাস , ডায়েট ও শরীরের আকার নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তিত থাকে। এই দুশ্চিন্তা থেকে ক্যালরি গুনে খাবার খাওয়া, চর্বি ও কম ক্যালরি যুক্ত খাবার খাওয়া, খাবারের পুষ্টিগুণ নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করা, অন্যের সাথে নিজের শরীরের তুলনা করা

প্রেগনেন্সিতে ডায়াবেটিস গর্ভের সন্তানের উপর কী ধরনের প্রভাব ফেলে?

প্রেগনেন্সিতে ডায়াবেটিস , শুনলেই মনে প্রথমে যেটা আসে এটি কি গর্ভাবস্থায় প্রসূতি মায়ের শরীরে ডায়াবেটিস ধরা পড়াকে বলা হচ্ছে? আসলে গর্ভকালীন সময়ে প্রসূতি মায়ের রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেড়ে যাওয়াকে বলা হয় প্রেগনেন্সি ডায়াবেটিস বা Gestational Diabetes Mellitus. গর্ভকালে নারীদের শারীরবৃত্তীয় ও হরমোনের পরিবর্তন দেখা দেয়। হরমোনের উচ্চমাত্রাসহ কিছু ঝুঁকির কারণে কিছু ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস হতে পারে। তবে ভয়ের কারণ নেই, সন্তান জন্মদানের পরপরই সাধারণত ঠিক হয়ে যায়। গর্ভাবস্থার যেকোনো ধাপেই এটি হতে পারে তবে ২য় বা ৩য় ট্রাইমেস্টার অর্থাৎ ৪র্থ বা ৯ম মাসের সময় এটি হওয়াটা বেশ কমন। চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত। প্রেগনেন্সিতে ডায়াবেটিস কেন হয়? এক কথায় বলতে গেলে, যখন প্রেগনেন্ট মায়ের শরীর গর্ভকালীন সময়ের বাড়তি চাহিদা অনুযায়ী ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না, তখন এই সমস্যাটি শুরু হয়। চলুন এর কারণগুলো একটু দেখে আসি- ১) গর্ভধারণের আগে মায়ের ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। মায়ের BMI যদি ৩০ র বেশি হয় তাহলে ঝুঁকি বাড়ে। ২) অতীতে কোনো সন্তান যদি ৪.৫ কেজি

সেনসিটিভ স্কিনে মেকআপ করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে বিষয়গুলো

“কোনো মেকআপ প্রোডাক্ট ব্যবহার করলেই আমার স্কিনে ইরিটেশন, একনে দেখা দেয়”- এরকম সমস্যা কিন্তু আমরা অনেকের কাছ থেকেই শুনে থাকি। যদি আপনার স্কিন কন্ডিশন সেনসিটিভ হয়ে থাকে, তাহলে আপনি এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। অনেকেই মনে করেন সেনসিটিভ স্কিনে মেকআপ করাই যাবে না! আসলে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়। আমরা কিছু ইজি ও সিম্পল টিপস ফলো করার মাধ্যমে সেনসিটিভ স্কিনকে ইরিটেট না করেই পারফেক্ট মেকআপ লুক পেতে পারি। আজকের ফিচারে থাকছে এ সম্পর্কে বিস্তারিত। কীভাবে বুঝবেন আপনার স্কিন সেনসিটিভ? প্রথমেই সেনসিটিভ স্কিন কী, সেটা নিয়ে আমাদের জানতে হবে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন ধরনের মেকআপ বা স্কিনকেয়ার প্রোডাক্টস ব্যবহার করে থাকি। সেনসিটিভ স্কিন হলো একটি স্কিন কনসার্ন যার কারণে বিভিন্ন বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহারের ফলে স্কিনে বিভিন্ন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, যেমন: লালচে ভাব, ব্রণ, র‍্যাশ, অ্যালার্জি অথবা ইচিনেস দেখা দেয়। এছাড়াও ধুলাবালি, কড়া রোদ ইত্যাদির সংস্পর্শে আসলেও সেনসিটিভ স্কিনে একই প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো স্কিন কেন সেনসিটিভ হয়ে যায়? ড্যামেজড স্কিন ব্যারিয়ার, ক্ষতিকর কেমিক্যালযুক্ত প্

বয়স বাড়ার সাথে কি ত্বকের ধরন বদলে যাচ্ছে?

বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকের ধরন পরিবর্তনের এই সম্ভাবনা খুবই সত্যিই আছে। যেহেতু ত্বক বয়সের সাথে পরিবর্তন করে, তাই এর যত্ন নেওয়া ও সেরা প্রযুক্তিগত সমাধান অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের বয়সের পরিবর্তনের মধ্যে অনেক কারণ রয়েছে, যেমন হরমোনাল পরিবর্তন, সংবেদনশীলতা এবং পরিবারের ইতিহাস। বয়সের সাথে সাথে ত্বকের ধরন পরিবর্তনের মূল লক্ষণ হলে হৃষ্ট-পূষ্ট ত্বক থেকে ধীরে ধীরে শুষ্ক, মোজাইক বা জলবিহীন ত্বকে পরিণত হওয়া। এছাড়াও, রেগুলার ত্বক সার্কুলেশন হ্রাস পেলে ত্বক ফার্মতে আরো সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে, যেমন ব্যাগ, ফাইন লাইনস এবং ঝুলমুল পরিবর্তন। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে স্কিন কেয়ার রুটিন পরিবর্তন করা প্রয়োজন। কিছু সুপারিশগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হলো: ভালো খাবার খেয়ে থাকুন: স্বাস্থ্যকর ও প্রোটিন রিচ খাবার খেতে বিশেষভাবে লোহিত এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার মনে রাখুন। প্রয়োজনীয় পুরোনো ত্বক যত্ন করুন: বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে ত্বকের যত্নের পরিমাণ বাড়তে হবে। মৌজাইক ও সুস্থ রাখার জন্য কোনও মোলার বা বৃণ্ধিক পরিমাণ ব্যবহার করবেন না। ভালো কোয়ালিটির স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করুন: আপনার বয়সের ত্বকের প্রয়োজনীয় যত

বাচ্চাদের কৃমির সংক্রমণ | কীভাবে হয় এবং প্রতিরোধে কী ব্যবস্থা নিবেন?

আমাদের দেশে বাচ্চাদের কৃমির সংক্রমণ খুব কমন একটি বিষয়। কৃমি শুধু বাসার ছোটদের নয়, বড়দেরও হতে পারে। অনেকের ধারনা চিনি বা গুড় খেলে কৃমি হয়, এ ধারণা ভুল। কৃমির সংক্রমণের অন্যতম প্রধান কারণ হলো অপরিচ্ছন্ন থাকা। ছোট বাচ্চা দের বেশি সংক্রমণ করে সুতাকৃমি। এছাড়াও বক্র কৃমি, গোল কৃমি, হুইপ ওয়ার্ম আমাদের দেশে কমন। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এর কাছ থেকে বিস্তারিত জানবো আজ। চলুন আগে জেনে নেই কী কী উপসর্গ দেখা দিতে পারে। লক্ষণ সাধারণত কৃমির সংক্রমণের কোনো লক্ষণ পরিলক্ষিত হয় না। তবে সংক্রমণ বেশি হলে যেসব উপসর্গ পরিলক্ষিত হয়, সেগুলো হলো- ওজন কমে যাওয়া পেটে ব্যথা হওয়া বমি বমি ভাব হওয়া খিটখিটে আচরণ বেড়ে যাওয়া মলদ্বারে চুলকানি হওয়া চুলকানির কারণে ঘুম কমে যাওয়া স্টুলের সাথে রক্ত যাওয়া মেয়ে বাচ্চাদের প্রস্রাবে ইনফেকশন হওয়া, প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া এবং প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া অন্ত্রে ক্ষত সৃষ্টি করে রক্তপাত করা এবং রক্তশূন্যতা দেখা দেয়া খাবারের রুচি চলে যাওয়া, খাওয়া কমে যাওয়া খাবার হজম না হওয়াতে ডায়রিয়া হওয়া খাওয়ার জিনিস নয় সেসব খেতে চাওয়ার আগ্রহ (যেমন মাটি) বাচ্চাদের কৃমির সংক্রমণ ও জটিলত

কোরিয়ানদের মতো গ্লাস স্কিন পাওয়ার ৩ টি সিক্রেট

কোরিয়ানদের মতো গ্লাস স্কিন পেতে কে না চান? কোরিয়ান স্কিনকেয়ারে অলরাউন্ডার ইনগ্রেডিয়েন্ট হচ্ছে রাইস। রাইসের স্কিন বেনিফিটস বলে শেষ করা যাবে না। আজকে শেয়ার করবো রাইস দিয়ে তৈরি ৩ টি ঘরোয়া রেমিডি যা আপনার স্কিনকে স্পটলেস, ব্রাইট ও গ্লোয়িং করে গ্লাস স্কিন ইফেক্ট দিবে।   আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com The post কোরিয়ানদের মতো গ্লাস স্কিন পাওয়ার ৩ টি সিক্রেট appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/dqHOXf8 Sumaiya Rahman

ন্যাচারাল মেকআপ ফিনিশ ও ময়েশ্চারাইজড স্কিন এখন একটি প্রোডাক্টেই!

কিছুদিন আগে নতুন জবে জয়েন করেছি। অফিসের মিটিং ও ইভেন্টস তো আছেই, আবার কলিগদের সাথে হ্যাংআউটেরও প্ল্যান থাকে। নিজেকে প্রেজেন্টেবল দেখাতে একটু মেকআপ তো করতেই হয়, তাই না? কিন্তু বাইরে থাকলে ব্যাগে খুব বেশি প্রোডাক্টস ক্যারি করা যায় না। আবার রেগুলার হেভি কনসিসটেন্সির ফাউন্ডেশন ব্যবহার করাও আমি প্রিফার করি না। তাই এমন একটি প্রোডাক্ট খুঁজছিলাম, যেটি দিয়ে ন্যাচারাল মেকআপ ফিনিশ পাওয়া যাবে, আবার স্কিন ময়েশ্চারাইজডও থাকবে। এক কলিগের রেকমেন্ডেশনে Glow and Lovely BB Cream ট্রাই করলাম। আমার পারসোনাল এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করবো আজকের এই ফিচারে। যারা আমার মতো ‘নো মেকআপ’ মেকআপ লুক প্রিফার করেন, তাদের জন্য এটি কিন্তু মাস্ট হ্যাভ। কিন্তু কেন? বিস্তারিত জানতে পড়তে হবে পুরো রিভিউটি। Glow and Lovely BB Cream এর রিভিউ অনেকেই হয়তো জানেন, Fair and Lovely এখন Glow and Lovely! বাংলাদেশের সব মেয়েই এই ব্র্যান্ডের সাথে পরিচিত, তাই না? এই ব্র্যান্ডটির প্রতি আমাদের আস্থার জায়গাটা তো পুরানো, তাই নতুন করে আর বলার কিছু নেই। বাজেট ফ্রেন্ডলি ও সহজলভ্য হওয়ার কারণে টিনেজার থেকে শুরু করে ওয়ার্কিং ওমেন- সবার ফেভারিট ব্র্যা