Skip to main content

Posts

পিরিয়ড সাইকেল এর সাথে নিজের প্রোডাক্টিভিটি কীভাবে ধরে রাখবেন?

পিরিয়ডের জন্য মাসের কয়েকটা দিন শারীরিক বা মানসিক পরিবর্তনগুলো নিয়ে আমরা যে আগের চেয়ে কিছুটা সচেতন হয়েছি সে ব্যাপারে সন্দেহ নেই। তবে আমাদের সমাজব্যবস্থায় কর্মক্ষেত্রের নিয়ম-কানুনগুলো যেখানে প্রায় সবটাই পুরুষের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে, সেখানে নারীদেহের মধ্যে ঘটতে থাকা হরমোনের এই চক্রাকার পরিবর্তনগুলো কখনোই কি সেরকম গুরুত্ব পেয়েছে? উত্তরটা সবারই জানা। তবে গত কয়েক দশকে নারীরা কর্মক্ষেত্রে যে ব্যাপকভাবে যুক্ত হয়েছেন, তা এই বিষয়গুলো নিয়ে মূলধারায় কথা বলার প্রয়োজনীয়তা সামনে নিয়ে এসেছে। কিন্তু বাইরে এগুলো নিয়ে কথা বলা বা সোচ্চার হওয়ার আগে নিজেকেও জানতে হবে নিজের দেহে প্রতিমাসে কী ধরনের হরমোনাল পরিবর্তন হয় আর সেই পরিবর্তনগুলোর সাথে কীভাবে কাজকর্মকে সামঞ্জস্যে রাখলে স্ট্রেস আমাদের গ্রাস করতে পারবে না, চলুন তাহলে আজকে সেই সম্পর্কেই জানা যাক! পিরিয়ড সাইকেল বা মাসিক চক্র সম্পর্কে কতোটুকু জানি? যখন পিরিয়ড নিয়ে কথা হয় অনেকেই হয়তো ভাবেন পিরিয়ডের ২টি পর্ব আছে, যখন ব্লিডিং হয় তখন একটা আর যখন ব্লিডিং হচ্ছে না তখন আরেকটা। কিন্তু আসলে নারীদেহের মাসিক চক্র চার ভাগে বিভক্ত। পর্বগুলো হলো- মেন্সট্রু

ব্রোকলি খেলে যে ১০টি অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা আপনি পাবেন

বাজারে পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শীতকালীন সবজি। এর মধ্যে অন্যতম হল ব্রোকলি, যা শুধু স্বাদে নয়, বরং স্বাস্থ্য উপকারিতায়ও অসাধারণ। ব্রোকলি নানা ধরনের পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি সবজি। আমেরিকান ক্যান্সার রিসার্চ ইন্সটিটিউটের তালিকায় দশটি ক্যান্সার প্রতিরোধী খাবারের মধ্যে অবস্থান করে নিয়েছে এই সবুজ রঙের ফুলকপি সদৃশ সবজিটি। ব্রোকলি খেলে যে ১০টি অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা আপনি পাবেন, সেটাই আজ জানাবো। ব্রোকলি খেলে যে উপকারগুলো পাবেন ১. পুষ্টির ভাণ্ডার ব্রোকলি ভিটামিন এ, সি, কে, ক্যালসিয়াম , পটাসিয়াম, আয়রন, ফাইবারসহ অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে, হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করে, ত্বক ও চুল ভালো রাখে। ২. ক্যান্সার প্রতিরোধ ব্রোকলিতে সালফোরাফেন নামক একটি যৌগ আছে, যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সক্ষম। বিশেষ করে স্তন,কোলন ও ফুসফুস ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে আনতে খুবই সহায়ক। ৩. হৃদযন্ত্র ভালো রাখা  ব্রোকলি খাওয়া হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ব্রোকলির ফাইবার রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে সহ

ট্র‍্যাডিশনাল লুক হবে আরও মোহনীয় এই ৬টি টিপস ফলো করে

বাঙালি নারীদের সাজসজ্জায় ট্র‍্যাডিশনাল মেকআপ লুক সবসময়ই থাকে পছন্দের তালিকার একদম শুরুর দিকে। উৎসব হোক বা দাওয়াত- এই ধরনের লুক ক্যারি করতে সবাই পছন্দ করেন। আজকের ফিচারে আপনাদের জানাবো ৬টি টিপস যেগুলো আপনাদের ট্র‍্যাডিশনাল লুক করে তুলবে আরো এলিগ্যান্ট। চলুন জানা যাক….. ট্র‍্যাডিশনাল লুক ক্রিয়েট করতে যে বিষয়গুলো ফলো করবেন ১) শাড়ির কুঁচি সেট করতে হেয়ার স্ট্রেইটনার ব্যবহার করুন ট্র‍্যাডিশনাল লুক ক্রিয়েট করতে অনেকেই সুতি বা তাঁতের শাড়ি প্রিফার করেন। এই ম্যাটেরিয়ালের শাড়িগুলো কমফোর্টেবল হওয়ায় লং-টাইম ক্যারি করা যায় নিশ্চিন্তে। কিন্তু এই শাড়িগুলোর একটি সমস্যা হলো কুঁচি সেট করার পর সেফটিপিন লাগানো হলেও কেমন যেন ফুলে ফুলে থাকে। এই সমস্যা এড়ানোর কুইক ফিক্স হতে পারে হেয়ার স্ট্রেইটনার। কি? অবাক হচ্ছেন? লো টু মিডিয়াম হিটে স্ট্রেইটনার গরম করে যেভাবে চুল স্ট্রেইট করেন ওই একই পদ্ধতিতে শাড়ির কুঁচিতে কয়েকবার টেনে নিন। এতে করে দেখবেন আপনার শাড়ির কুঁচি খুব সুন্দর ভাবে সেট হয়ে থাকবে। ২) সেইম ম্যাটেরিয়ালের জুয়েলারি বেছে নিন ধরুন, কোনো দাওয়াতে আপনি নিজের পছন্দের শাড়ির সাথে ম্যাচিং করে কানে মাটি

৪টি স্টেপসে উইকলি ব্রাইটেনিং রুটিন

উজ্জ্বল ত্বক পেতে এখন আর ফলো করতে হবে না অনেকগুলো স্টেপস! মাত্র ৪টি ধাপে ব্রাইট ও গ্লোয়ি স্কিন পাওয়া যাবে খুব সহজে…   আরো প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন  শপ.সাজগোজ.কম The post ৪টি স্টেপসে উইকলি ব্রাইটেনিং রুটিন appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/cboX8Aq Munia

জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস এ খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইল পরিবর্তন কতটা জরুরি?

সাধারণত ডায়াবেটিস বলতে আমরা বুঝি রক্তে গ্লুকোজের আধিক্য। গর্ভকালীন সময়ে মায়ের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস বা গর্ভকালীন ডায়াবেটিস (Gestational Diabetes Mellitus/GDM) বলা হয়ে থাকে। সাধারণত প্রেগনেন্সিতে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে শরীরে ইন্সুলিন ঠিকভাবে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস সাধারণত সন্তান জন্মদানের পরই সেরে যায়। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে পরবর্তীতে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে এবং কোনও কোনও ক্ষেত্রে গর্ভের শিশুও ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে। তাই এসময় সঠিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা ভীষণ জরুরি। একজন নারী মা হওয়ার সময় অনেক রকমের জটিলতার মধ্য দিয়ে যায়। তবে এসময়ে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বা GDM হলে পুরো প্রেগনেন্সিতে একটু বেশিই সচেতন থাকতে হয়। পাশাপাশি লাইফস্টাইল মডিফিকেশন ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনও এক্ষেত্রে একান্ত আবশ্যক। জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস এর কিছু কমন লক্ষণ (১) বারবার প্রস্রাবের প্রয়োজন হওয়া, বিশেষ করে রাতে (২) ঘন ঘন ইউরিন ইনফেকশন দেখা দেওয়া (৩) অতিরিক্ত পিপাসা পাওয়া

এক্সারসাইজ শুরু করা নিয়ে অলসতা! শুরুটা করবো কীভাবে?

এক্সারসাইজ শুরু করা নিয়ে অলসতা, এটি কিন্তু খুবই কমন! আমরা অনেকেই এক্সারসাইজ করতে চাই, কিন্তু অলসতা আমাদের আটকে রাখে। একদিকে আমরা জানি, শরীর সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম কতটা জরুরি, অন্যদিকে সেই ব্যায়াম শুরু করার কথা মনে হলেও গড়িমসি করতে থাকি। এর ফলে আমরা অনেক সময় এই ভালো অভ্যাসটি গড়তে পারি না। কিন্তু কীভাবে শুরু করবেন, এ বিষয়ে কিছু দিকনির্দেশনা পেলে হয়তো পরিস্থিতি বদলাতে পারে। শুরুর শুরুটা কীভাবে? অলসতা কাটিয়ে এক্সারসাইজ শুরু করতে হলে প্রথমে একটি সহজ পরিকল্পনা তৈরি করুন। দিনে ২০-৩০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন। নিজের জন্য একটি সময় নির্ধারণ করুন, যেমন সকালে বা সন্ধ্যায়। বন্ধুদের সাথে একসাথে ব্যায়াম করলে উদ্দীপনা বাড়ে। এক্সারসাইজের সময় মিউজিক শুনুন বা পছন্দের ভিডিও দেখুন। ধীরে ধীরে ব্যায়ামের ধরন পরিবর্তন করুন, যেমন যোগ বা জগিং। বিষয়টাকে ইন্টারেস্টিং করে তুলতে পারলেই দেখবেন অলসতা কেটে যাবে! লক্ষ্য স্থির করুন এবং প্রতিদিন কিছুটা অগ্রগতি করুন। মনে রাখুন, স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এক্সারসাইজ করতেই হবে। নিয়মিত চর্চা করলে অলসতা কাটিয়ে উঠবেন সহজেই। বিগেইনার ফ্রেন্ডলি

আপনার শিশুর মানসিক বিকাশ ও বৃদ্ধি সঠিকভাবে হচ্ছে তো?

প্রতিটি শিশুই ভিন্ন এবং সে তার নিজের মতো করে বেড়ে ওঠে। শিশু কে পুষ্টিকর খাবার দিলেই বাবা-মায়ের দ্বায়িত্ব শেষ হয় না। তার বেড়ে ওঠার জন্য আরও কর্তব্য আছে। ইদানিং অনেক শিশুই আমাদের কাছে আসছে বিকাশ ও বৃদ্ধিজনিত সমস্যা নিয়ে। এদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় মা বা বাবা বুঝতেই পারেনি যে তাদের বাচ্চার সমস্যা আছে। আপনার শিশুর মানসিক বিকাশ নিয়ে সচেতন হোন। আসুন কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা: তাজরিনা রহমান জানিয়েছেন ১-২০ মাস বয়সী বাচ্চার মানসিক বিকাশের মাইলফলক সম্পর্কে। শিশুর মানসিক বিকাশ  ১ থেকে ৭ মাস মাইলস্টোনঃ ১ মাস এক মাসের মধ্যে মায়ের আওয়াজ, চেহারা ও স্পর্শ চিনতে শিখবে চলন্ত কিছুর দিকে তাকানো শিখবে মাথা ঘুরিয়ে শব্দের উৎসের দিকে তাকানো চেষ্টা করবে অভিভাবকের এর করণীয় শিশুর সাথে কথা বলুন, কোলে নিন। শিশুর ঘুমানোর ও ক্ষুধার লক্ষণগুলো চিনতে শিখুন। বারবার খাবার খাওয়ান। খেলনা দিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করুন। বিপদ চিহ্ন খুব আস্তে খাওয়া বা চুষতে না পারা চলন্ত কিছুর দিকে দৃষ্টি না দেয়া তীব্র আলো বা শব্দে প্রতিক্রিয়া না দেখানো খিচুনি হওয়া মাইলস্টোনঃ ৩ মাস শিশু মুখ দ