Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2024

রাতের যে ৮টি অভ্যাস আপনার ঘুম নষ্ট করে!

রাত হলেই ঘুম উধাও? ভালো ঘুম সুস্থ থাকার অন্যতম হাতিয়ার। রাতের ভালো ঘুম প্রোডাক্টিভিটি বৃদ্ধি করে, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে, কাজে মনোযোগ বাড়ায়। সাধারণত পূর্ণবয়স্ক মানুষের কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর প্রয়োজন। দিনে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমালে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। রাতে ঘুম না আসা বা আসলেও বারবার ভেঙে যাওয়াকে বলা হয় ইনসমনিয়া বা অনিদ্রা রোগ। যার ফলে দিনের বেলা ঘুমানো, সারাদিন ঝিমুনি ভাব, কাজে মনোযোগ না দিতে পারা, সারাদিন মেজাজ খিটখিটে ও বিষণ্ণ হয়ে থাকার মত ঘটনা ঘটে থাকে। পরের দিনের কাজের শক্তি, আগ্রহ অনেকখানি নির্ভর করে রাতের ঘুমের উপর। রাতের যে অভ্যাসগুলো ঘুমের রুটিন নষ্ট করে, তা আমরা ক’জন জানি? একটি কর্মব্যস্ত দিন কাটানোর পর রাতে বিছানায় যাওয়ার সাথে সাথে ঘুমিয়ে পড়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু আধুনিক সময়ে রাতের ঘুম যেন সোনার হরিণ! হাজার চেষ্টা করার পরও ঘুম আসতে চায় না। আপনি কি জানেন এই ঘুম না আসার জন্য আপনি নিজে দায়ী? আপনার কিছু অভ্যাসের কারণে আপনি অনিদ্রা সমস্যায় ভুগছেন। আজকের ফিচারটি এমন সব অভ্যাস নিয়ে কথা বলব যা আপনার রাতের ঘুম নষ্ট করছে। রাতের যে অভ্যাস আপনার ঘুম নষ্ট করে  ১)

বউয়ের সাজসজ্জা | কেমন চলছে এ বছরে ব্রাইডাল মেকআপ ট্রেন্ড?

বিয়ে মেয়েদের জীবনেই খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। নিজেকে এই দিন সেরা সাজে দেখতে চান কনে। তাই বিয়ের মেকআপ নিয়ে সবারই নানা রকম পরিকল্পনা করা থাকে। প্রতি বছরই বিয়ের সাজের ক্ষেত্রে আসে নতুন নতুন ট্রেন্ড। এক এক কনে নিজেকে একেক রকমভাবে দেখতে পছন্দ করেন। সব মেকআপ সবাইকে ভালোভাবে মানায়ও না। তাই নিজেদের কমফোর্ট আর আউটফিটের সাথে মিলিয়ে চিন্তা ভাবনা করে বেস্ট মেকআপ লুক নিতে চান সবাই। বউয়ের সাজসজ্জা বা রিসেন্ট ব্রাইডাল মেকআপ ট্রেন্ড নিয়েই আজকের ফিচার। সাজসজ্জার বিষয়টি একদমই পার্সোনাল, যেমন কেউ একদম সিম্পল লুকেই কমফোর্টেবল, আবার অনেকে চান জাঁকজমক সাজ। বেশির কনেরা চায় ট্রেন্ড ফলো করতে। এক সময়ে চুল ফুলিয়ে বাধা ছিলো ট্রেন্ড, আর এখন একদম স্লিক হেয়ারস্টাইল বা মাঝখানে সিঁথি করে টেনে বাধার চল। সাজের ধারায় এভাবে আসে পরিবর্তন। আজ কয়েক ধরনের ব্রাইডাল লুক নিয়ে কথা বলবো, বিয়ের সাজের ধারণা নিতে পারেন এই ফিচার থেকে। বউয়ের সাজসজ্জা ট্র্যাডিশনাল রেড ব্রাইডাল লুক বিয়েতে লাল শাড়ি বাঙালির সংস্কৃতি। লাল রঙে ভালোবাসা ও শক্তি প্রকাশ পায়। ন্যাচারাল আর মিনিমাল লুক হালে জনপ্রিয়তা পেলেও একেবারেই কমে যায়নি টুকটু

মানসিক সুস্থতার সাথে খাবারের কোনো যোগসূত্র আছে কি?

“ শরীর ভালো তো মন ভালো ” ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথায় অভ্যস্ত হলেও ঠিকঠাকভাবে মানতে নারাজ। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক স্বাস্থ্য একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। আমাদের খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব শুধু শরীরের উপরে নয়, বরং মনের উপরও পড়ে। সঠিক খাবার খেলে যেমন শরীর ভালো থাকে, তেমনি মনও ভালো থাকে। মানসিক সুস্থতার সাথে খাবারের কোনো যোগসূত্র আছে কি, সেটা নিয়েই কথা হবে আজ। অনেকেই জানেন না যে মানসিক সুস্থতার সাথে ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে। পুষ্টিকর খাবার, যেমন ফল, শাকসবজি, পূর্ণ শস্য, মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। এতে থাকা ভিটামিন, মিনারেলস আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস মানসিক স্থিতিশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে। আবার, অতিরিক্ত চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার মানসিক সমস্যা যেমন উদ্বিগ্নতা ও বিষণ্নতার কারণ হতে পারে। তাই চলুন আগে জানি ডায়েট মূলত কী, ডায়েট কীভাবে মনকে প্রভাবিত করে। ডায়েট বলতে কী বোঝায়? ডায়েটের অর্থ হল খাদ্যাভ্যাস বা খাদ্য তালিকা যা ব্যক্তির দৈনন্দিন খাদ্য নির্বাচনের উপর নির্ভর করে। এটি কেবলমাত্র কম ক্যালোরি ইনটেক করা নয়, বরং সঠিক পুষ্টির সমন্বয়। সঠিক ডায়েট মানে হলো এমন খাবার নির

চুলের জন্য কোন তেলের কাজ কী এবং সবচেয়ে বেশি কার্যকরী কোনটি?

হেয়ার কেয়ারে যুগ যুগ ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে বিভিন্ন ধরনের তেল। ছোটবেলায় চুলে তেল দিয়ে বেণী বা পনিটেইল করার সেই মধুর স্মৃতি আমাদের সবারই কম-বেশি আছে। দাদি, নানিদেরকেও আমরা দেখেছি যে ঘরোয়া টোটকার পাশাপাশি তেল দিয়ে চুলের যত্ন নিতে। বর্তমানে সেলফ কেয়ার নিয়ে সবাই সচেতন আমরা, আর তাই অনেকেই কনফিউশন থাকেন যে চুলের যত্নে আসলেই কি হেয়ার অয়েলের কোনো কার্যকর ভূমিকা আছে কি না। কোন তেলের কাজ কী সেটা নিয়েও থাকে অনেক প্রশ্ন! আজকের ফিচারটি মূলত চুলের যত্নে বিভিন্ন ধরনের হেয়ার অয়েলের ভূমিকা ও উপকারিতা নিয়ে। একেক তেলের কাজ, কার্যকারিতা একেক রকমের। চলুন জানা যাক কোন তেলের কাজ কী। চুলের যত্নে হেয়ার অয়েল আসলেই কি কার্যকরী? চুলের ধরন বুঝে হেয়ার অয়েল ব্যবহার করলে তা চুলের ড্যামেজ কমিয়ে আনতে সাহায্য করে৷ শ্যাম্পুর পূর্বে চুলে অল্প পরিমাণে অয়েল লাগিয়ে নিলে তা চুলের চারপাশে একটি প্রোটেকটিভ লেয়ার তৈরি করে, যার কারণে হেয়ার লেন্থ শ্যাম্পু করার সময় ফিজিক্যাল ড্যামেজ থেকে রক্ষা পায়। দুই ধরনের অয়েল সম্পর্কে আগে কিছু তথ্য জানা যাক। ১. অ্যাসেনশিয়াল অয়েল: এ ধরনের অয়েল বিভিন্ন প্ল্যান্ট থেকে সরাসরি এক্সট্রাক্ট করা হয়ে থ

অতিরিক্ত গরমে সুস্থ থাকতে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলো

আমাদের দেশে বেশিরভাগ সময়ে গরম আবহাওয়া বিরাজ করছে। বাতাসের আর্দ্রতাও কমে গেছে। তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। অতিরিক্ত গরমে অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন ভাইরাসজনিত জ্বর , সর্দি-কাশি, জন্ডিস, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ইত্যাদি বেড়ে যেতে পারে। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি বেশি বলে তাদের বেলায় সতর্কতামূলক পদক্ষেপও বেশি নিতে হয়। অতিরিক্ত গরমে সুস্থ থাকতে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলো! সবচেয়ে ঝুঁকিতে যারা শিশু (৫ বছরের নিচে বয়স) এরা সাধারণত নিজের শারীরিক অসুবিধার কথা বলতে পারে না বয়স্ক ব্যক্তি (৬৫ বছর বা তার বেশি) মানসিক রোগী বা প্রতিবন্ধী ব্যক্তি শ্রমজীবী ব্যক্তি, যেমন রিকশাচালক, কৃষক, নির্মাণশ্রমিক যাদের ওজন অতিরিক্ত বেশি যারা শারীরিকভাবে অসুস্থ, বিশেষ করে যাদের হৃদরোগ বা উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি রোগ ইত্যাদি আছে প্রেগনেন্ট মদ্যপানকারীরাও ঝুঁকিতে থাকেন, কারণ মদ্যপানের কারণে শরীরের তাপমাত্রা রেগুলেশনের ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় অতিরিক্ত গরমের যে ধরনের অসুস্থতা হতে পারে ১) অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীর থেকে লবণ ও পানি বের হয়ে শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ইমব্যালেন্স হয়ে যে

প্রতিদিনের ব্যস্ততায় হাত পায়ের যত্ন সঠিকভাবে নেওয়া হচ্ছে তো?

ত্বক ও চুলের যত্নে অনেক কিছু করলেও হাত-পায়ের যত্নে আমরা অনেকেই বেশ অবহেলা করি, যার ফলস্বরূপ দেখা যায়, হাত পায়ের স্কিন ড্রাই ও রাফ হয়ে গেছে, চামড়া ফেটে গেছে কিংবা সান ট্যান পড়ে গেছে। সঠিকভাবে যত্ন নিলে এ সমস্যাগুলো থেকে দ্রুত সমাধান পাওয়া যায়। আজকের ফিচারে থাকছে হাত পায়ের যত্ন নেওয়ার সঠিক উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। প্রতিদিন হাত পায়ের যত্ন নিতে যা করবেন সাধারণত বডি কেয়ারের বেসিক স্টেপ মাত্র দু’টো, ক্লেনজিং ও ময়েশ্চারাইজিং। ক্লেনজিং আমাদের স্কিনের pH লেভেল ৫.৪-৫.৫ এর মধ্যে হয়ে থাকে। যদি কোনো সাবান বা শাওয়ার জেলের pH লেভেল অনেক বেশি হয়, তাহলে তা স্কিনকে ড্রাই করে দিতে পারে। তাই হাত পায়ের যত্ন নিতে pH ব্যালেন্সড সোপ বা শাওয়ার জেলের সাহায্যে ভালোভাবে হাত পায়ের স্কিন ও নেইলস দুই তিন দিন পর পর ক্লিন করুন। যাদের অতিরিক্ত ঘাম হয়, তারা চাইলে প্রতিদিন এ কাজটি করতে পারেন। এক্ষেত্রে সফট লুফা বা মাইক্রোফাইবার টাওয়েল ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই ঘাড়, আন্ডারআর্ম, হাতের কনুই কিংবা হাঁটুতে থাকা কালো দাগ নিয়ে বেশ ইনসিকিউরড ফিল করেন। যদি এই এরিয়াগুলো একটু ইভেন টোনড করতে চান, তাহলে আপনারা ব্রাইটেনিং ইনগ্র

জীবনের সব ক্ষেত্রে স্মার্ট হতে রপ্ত করুন এই ১০টি কৌশল

শিলা আর মিলা দুইজন সহকর্মী। একই সাথে তারা একটি স্বনামধন্য কোম্পানির মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টে জয়েন করেছে। শিলার মাঝেমাঝেই মনে হয় মিলা বা অন্য সহকর্মীরা যেভাবে নতুন কোনো দক্ষতা সহজেই আয়ত্ত্ব করতে পারে, তেমনটা সে পারে না। বিষয়টা নতুন যে তা নয়, বরং স্কুল, কলেজেও একই সমস্যা সে অনুভব করেছে। আজকাল সে এই সমস্যাটা থেকে বের হতে চাইছে এবং কাজে কর্মে আরো স্মার্ট হতে চাইছে। আমাদের অনেক ছোট ছোট অভ্যাস আর চিন্তার মধ্যেই যে স্মার্টনেস লুকিয়ে থাকে, সেটা কিন্তু আমরা অনেকেই বুঝে উঠতে পারি না! আপনিও যদি শিলার মতো স্মার্ট হতে চান, আপনার ক্যারিয়ার এগিয়ে নিতে চান, নতুন কোনো দক্ষতা অর্জন করতে চান, অথবা জীবনের সব ক্ষেত্রে ভালো করতে চান, তাহলে বাড়তি বুদ্ধিমত্তা হতে পারে চাবিকাঠি। আজকের ফিচার স্মার্ট হওয়ার ১০টি সহজ ও কার্যকরী টিপস নিয়েই। স্মার্ট হ ওয়ার ১০টি টিপস স্মার্ট হতে সবাই চান। কিন্তু কীভাবে? নতুন কিছু অভ্যাসের মাধ্যমে আপনি আপনার মস্তিষ্কের শক্তিকে কাজে লাগাতে পারেন এবং দ্রুত স্মার্ট হয়ে উঠতে পারেন। চলুন জেনে নেই ১০টি টিপস যা আপনার স্মার্ট হওয়ার জার্নিতে সহায়ক হবে। ১। বেশি বেশি পড়ুন পড়াশোনা আপনাকে নত

হেয়ার কনসার্ন অনুযায়ী সঠিক কন্ডিশনার ব্যবহার করছেন তো?

ছোট হোক বা বড়, একরাশ ঝলমলে চুল সিল্কি চুল সবাই চায়। চুলের প্রতিদিনের পরিচর্যায় হেয়ার কন্ডিশনার একটি মাস্ট হ্যাভ প্রোডাক্ট। মার্কেটে অ্যাভেইলেবল কন্ডিশনারগুলো একেকটি হেয়ার কনসার্নকে টার্গেট করে তৈরি হয়। প্রত্যেকের যেমন চুলের ধরন আলাদা, তেমনি হেয়ার কনসার্নও আলাদা। তাই অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না কোন কন্ডিশনারটি তাদের জন্য পারফেক্ট হবে। বিভিন্ন ধরনের হেয়ার কন্ডিশনার সম্পর্কে আমাদের আজকের এই ফিচারটি আপনাদের এই কনফিউশন দূর করবে বলে আশা করছি। হেয়ার কন্ডিশনার ঠিক কী কাজ করে? চলুন শুরুতেই জেনে নেই কন্ডিশনারের বেসিক কাজ সম্পর্কে। আমাদের ত্বকে যেমন ময়েশ্চারাইজারের প্রয়োজন হয়, তেমনি চুলেরও হয়। চুলের ময়েশ্চারাইজার বলা হয় কন্ডিশনারকে। কন্ডিশনারে থাকা হাইড্রেটিং ও ময়েশ্চারাইজিং প্রোপার্টিজ শ্যাম্পু অথবা পানি দিয়ে চুল ওয়াশের পর চুল থেকে হারিয়ে যাওয়া ন্যাচারাল অয়েল ও নারিশমেন্টকে ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। এর ফলে চুলে ওয়াটার ড্যামেজ বা পানি থেকে হওয়া ড্যামেজ রিপেয়ার করতে, শ্যাম্পু করার পর চুলের ওপেন কিউটিকল ক্লোজ করতে এবং একইসাথে চুলের বাইরের অংশে একটি প্রোটেক্টিভ লেয়ার তৈরি করতে সাহায্য করে। যার ফলে