Skip to main content

Posts

Showing posts from July, 2023

পারফেক্ট ব্লাশ শেইড কীভাবে চুজ করবেন?

ন্যাচারাল বা পার্টি লুক, ব্লাশ অ্যাপ্লাই করা তো মাস্ট! স্কিনটোন অনুযায়ী রাইট ব্লাশ শেইড সিলেক্ট করা খুবই ইম্পরট্যান্ট। পারফেক্ট ব্লাশ শেইড কীভাবে চুজ করবেন, চলুন জেনে নেই…… SHOP AT SHAJGOJ Wet n Wild Color Icon Blush Mellow Wine Rated 4.56 out of 5 10% OFF ৳  440 ৳  395 Add to Bag Makeup Revolution Blusher Reloaded Rhubarb And Custard 10% OFF ৳  450 ৳  405 Add to Bag Note Luminious Silk Compact Blusher 03 Coral ৳  600 Add to Bag PINKFLASH Chic In Cheek Blush - O01 Melon Melon (PF-F01) 20% OFF ৳  250 ৳  200 Add to Bag     আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com The post পারফেক্ট ব্লাশ শেইড কীভাবে চুজ করবেন? appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/NJqLTPQ Apsara Hossain

স্কিনকেয়ারে গ্লাইকোলিক অ্যাসিডের ব্যবহার কেন এতটা জনপ্রিয়?

স্কিনকেয়ারে গ্লাইকোলিক অ্যাসিডের ব্যবহার নতুন কিছু না। কেমিক্যাল এক্সফোলিয়েটর হিসেবে তো বটেই, তার পাশাপাশি অ্যান্টি এজিংয়েও এটির জুড়ি মেলা ভার। যদি স্কিনকেয়ার রুটিনে গ্লাইকোলিক অ্যাসিড অ্যাড করেন, তাহলে খুব দ্রুতই স্কিনে পজেটিভ চেঞ্জ লক্ষ্য করবেন৷ স্কিনকেয়ারে গ্লাইকোলিক অ্যাসিডের ব্যবহার কেন এতটা জনপ্রিয়, জানতে ইচ্ছে করছে নিশ্চয়ই। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো এর বেনিফিটস এবং কীভাবে এটি ইউজ করবেন সে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য। গ্লাইকোলিক অ্যাসিড আসলে কী? চলুন লেখার শুরুতেই গ্লাইকোলিক অ্যাসিড সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক। গ্লাইকোলিক অ্যাসিড হলো এক ধরনের আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড, যা পানিতে দ্রবণীয়। প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে আখ থেকে এই অ্যাসিড উৎপন্ন হয়। আপনারা মার্কেটে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ক্লেনজার, টোনার , মাস্ক ও ময়েশ্চারাইজার খুঁজে পাবেন যেগুলোর মূল ইনগ্রেডিয়েন্ট এই গ্লাইকোলিক অ্যাসিড। সাধারণত এই প্রোডাক্টগুলোতে ৮-১০% পর্যন্ত গ্লাইকোলিক অ্যাসিড ইউজ করা হয়। এর কম কনসেনট্রেশনও দেখা যায়। স্কিনকেয়ার প্রোডাক্টের মধ্যে আমরা যত ধরনের আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড ব্যবহার করি, তার মধ্যে গ্লাইকোলিক

মেনোপজ পরবর্তী মানসিক সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার উপায় কী?

জন্মের পর থেকেই একজন নারী তার জীবনের অনেকগুলো ধাপ পার করে থাকে৷ শৈশব, কৈশোর, তারুণ্য ও একসময় এসে পৌঁছায় মধ্যে বয়সে। প্রতিটা ধাপে তাকে নানা রকম পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। যেমন নারীর জীবনে বয়ঃসন্ধি, সাথে আসে মাসিক চক্রের মত শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া, আবার জীবনের এক পর্যায়ে সে গর্ভধারণ করে। ঠিক তেমনভাবেই মধ্যে বয়সে এসে প্রতিটি নারীকে আরেকটি পরিবর্তনের মুখোমুখি হতে হয়, যাকে বলা হয় ‘মেনোপজ’। মেনোপজ পরবর্তী মানসিক সমস্যা নিয়েই আজকের ফিচার। মেনোপজ কী? সোজা ভাষায় যদি বলা হয়, বয়ঃসন্ধিকালে নারীর যে মাসিক চক্র শুরু হয় তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে নারীদের শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমতে থাকে, আর এই হরমোন নারীর প্রজনন ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এর পাশাপাশি ডিম্বাশয়ে এগের পরিমাণও কমে যায়। এর ফলে এক সময় মাসিক অনিয়মিত হয়ে যায় এবং এক পর্যায়ে তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, কোনো নারীর মাসিক যদি এক বছর যাবত বন্ধ থাকে তখন তাকে মেনোপজ বলে ধারণা করে নিতে হবে। বেশিরভাগ মেনোপজ ঘটে থাকে ৪৫ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে, তবে কোনো কারণে ৪৫ বছরের আগেও অ

মাইগ্রেন পেইন! কোন ১০টি ফ্যাক্টর এই সমস্যাকে ট্রিগার করে?

মাইগ্রেনের সমস্যায় আমরা অনেকেই ভুক্তভোগী। মাইগ্রেন পেইন ঠিক কেন হয়, সেটার কারণ স্পষ্ট না এখনও। কিন্তু এর লক্ষণ ও বেশ কিছু ট্রিগার ফ্যাক্টর আছে যেগুলো আমাদের সবারই জেনে রাখা উচিত। ট্রিগার ফ্যাক্টর সম্পর্কে জানা থাকলে আগে থেকে এই বিষয়গুলো এড়িয়ে চলা যায়। মাইগ্রেন ট্রিগার ফ্যাক্টর একেকজনের ক্ষেত্রে একেক রকম হতে পারে। মাইগ্রেন কন্ট্রোলে রাখতে লাইফস্টাইলে কিছু চেঞ্জ আনাও জরুরি। চলুন বিস্তারিত জেনে নেই আজকের ফিচারে। মাইগ্রেন পেইন এর ট্রিগার ফ্যাক্টরস স্ট্রেস বেশিরভাগ (প্রায় ৭০%) মানুষের ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক স্ট্রেস মাইগ্রেন পেইনকে ট্রিগার করে। কাজের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত স্ট্রেস নিলে মাইগ্রেন শুরু হতে পারে। এক্ষেত্রে যা করতে পারেন তা হচ্ছে, প্রায়োরিটি অনুযায়ী কাজের একটি লিস্ট করে নেওয়া এবং সেটি স্ট্রিকলি ফলো করা। এতে টাস্ক অসম্পূর্ণ থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়, যার কারণে মানসিকভাবেও আপনি স্বস্তিতে থাকতে পারবেন। স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট কিন্তু অনেক বড় একটি গুণ। এই গুণটি রপ্ত করে ফেলতে হবে আমাদের সবারই। ঘুমের সময়সূচী আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের শরীরের সেলগুলো রিপেয়ার হয়, শরীর হিলিং প্রসেসে

কমন হেয়ার অয়েলিং মিসটেকস যা চুলকে করছে ড্যামেজ

চুলের যত্নে অয়েল ম্যাসাজের কোনো বিকল্প নেই, সেটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু ভুল নিয়মে অয়েল অ্যাপ্লাই করার কারণে চুলের যে ক্ষতি হতে পারে, সেটা কি জানা আছে? আজকের ভিডিওটি কমন হেয়ার অয়েলিং মিসটেকস নিয়েই…… SHOP AT SHAJGOJ Rajkonna Olive Oil Rated 4.00 out of 5 11% OFF ৳  200 ৳  178 Add to Bag Skin Cafe Coconut Oil Rated 4.50 out of 5 11% OFF ৳  600 ৳  534 Add to Bag Skin Cafe Castor Oil (Cold Pressed) Rated 4.60 out of 5 10% OFF ৳  550 ৳  490 Add to Bag Skin Cafe 100% Pure & Natural Argan Oil Rated 4.66 out of 5 10% OFF ৳  1,550 ৳  1,380 Add to Bag     আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com The post কমন হেয়ার অয়েলিং মিসটেকস যা চুলকে করছে ড্যামেজ appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/a4cEilB Arfatun Nabila

ব্রেইন টিউমার | মস্তিষ্কের জটিল এই রোগ সম্পর্কে কতটুকু জানেন?

ব্রেইন টিউমার হলো একটি জটিল শারীরিক অবস্থা, যা ব্রেইনের সেলের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে হয়ে থাকে। এই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্রেইনের যে কোনো অংশে হতে পারে, অথবা ব্রেইনের কাছাকাছি কোনো কোষেও হতে পারে। কাছাকাছি অবস্থানের মধ্যে রয়েছে স্নায়ু, পিটুইটারি গ্রন্থি, পিনিয়াল গ্রন্থি এবং মস্তিষ্কের পৃষ্ঠকে আবৃত করে এমন ঝিল্লি বা পর্দাতেও হতে পারে। চলুন এই বিষয়ে আজ বিস্তারিত জেনে নেই। ব্রেইন টিউমার কত ধরনের হয়?  অনেক ধরনের ব্রেইন টিউমার হতে পারে। সাধারণত টিউমার তৈরির কোষগুলোর উপর ভিত্তি করে এর ধরন নির্ধারণ করা হয়। যেমন- ১) বিনাইন টিউমার বা ক্যান্সার নয় এমন টিউমার – এই টিউমারগুলো সাধারণত খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং ব্রেইন টিস্যুতে চাপ সৃষ্টি করে। ফলে এদের লক্ষণও খুব ধীরে প্রকাশ পায়। যেমন- পিটুইটারি অ্যাডেনোমা। ২) ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বা ক্যান্সার জাতীয় টিউমার – এই টিউমারগুলো খুব দ্রুত ছড়িয়ে যায় এবং ক্যান্সার কোষ ব্রেইনের সুস্থ টিস্যু আক্রমণ করে ধ্বংস করতে পারে। যেমন-  মেডুলোব্লাস্টোমা। ম্যালিগন্যান্ট বা ক্যান্সারজাতীয় টিউমার আবার দুই ধরনের। সেগুলো হচ্ছে- ১) প্রাইমারি বা প্রাথমিক ম্যালিগন্য

যে ভুলগুলোর কারণে নিজের অজান্তেই চুল হয়ে যাচ্ছে নিষ্প্রাণ ও রুক্ষ!

ঝলমলে সুন্দর চুল কে না চায়! আর এই প্রত্যাশা থেকেই আমরা কত ধরনের প্রোডাক্ট দিয়ে চুলের যত্ন নেই। কিন্তু তবু দেখা যায় যে প্রোপারলি যত্ন নেওয়ার পরেও চুল কেমন যেন নিষ্প্রাণ, রুক্ষ হয়ে যাচ্ছে! যা দেখে কেমন যেন হতাশা চলে আসে! সবারই কমন প্রশ্ন ‘ আর কী কী করলে চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হবে? ’ এক্ষেত্রে অপুষ্টি একটি বড় কারণ। এছাড়া আমাদের ডেইলি লাইফের কিছু ভুলই কিন্তু চুলকে এমন রুক্ষ-শুষ্ক করার জন্য দায়ী। যে ভুলগুলোর কারণে নিজের অজান্তেই চুল হয়ে যাচ্ছে নিষ্প্রাণ ও রুক্ষ, সেগুলো নিয়ে আজ আমরা জানবো। যে ভুলগুলোর কারণে চুল রাফ ও ড্রাই হয়ে যায় ১. চুলের ধরন না বুঝেই প্রোডাক্ট ব্যবহার আমাদের প্রত্যেকের চুল ও মাথার ত্বকের ধরন আলাদা। তাই আপনি চুলের যত্নে যে প্রোডাক্টই ব্যবহার করেন না কেন তা যেন আপনার হেয়ার কনসার্নকে টার্গেট করে এবং অবশ্যই যেন চুল ও স্ক্যাল্পের সাথে মানানসই হয়। প্রোডাক্ট বাছাইয়ে সতর্ক হতে হবে, এই বিষয়টি নিয়ে হেলাফেলা করা উচিত না। যেমন আপনার যদি ড্রাই স্ক্যাল্প হয় আর আপনি স্যালিসাইলিক অ্যাসিড বেইজড কোনো শ্যাম্পু ব্যবহার করেন রেগুলার বেসিসে, তাহলে নিশ্চয়ই সেটি আপনার হেয়ার ও স্ক্যাল্পের জন্য