Skip to main content

Posts

হেয়ার সাইক্লিং ট্রেন্ড ফলো করে চুল করে তুলুন হেলদি ও শাইনি

নতুন চাকরিতে জয়েন করার কিছুদিন পর থেকেই তানহা খেয়াল করছে তার হেয়ার ফল অনেক বেড়ে গেছে, আবার চুল অনেক রাফও মনে হচ্ছে। তানহার মতো সেইম সিচুয়েশন আরো অনেকেই ফেইস করে থাকেন। একে তো আমরা বিজি ডেইলি শিডিউলের কারণে প্রোপারলি হেয়ারকেয়ার করতে পারি না, তার ওপর পলিউশন, ডার্ট কিংবা বিভিন্ন হরমোনাল চেঞ্জের ফলে একের পর এক হেয়ার কনসার্ন দেখা দিতে শুরু করে। হেয়ার সাইক্লিং এমন একটি হেয়ারকেয়ার ট্রেন্ড, যেটি ফলো করলে আপনারা একইসাথে খুব সহজে হেলদি ও শাইনি হেয়ার পেতে পারবেন। হেয়ার সাইক্লিং ট্রেন্ড নিয়ে সবকিছু জানতে পারবেন আজকের ফিচার থেকে। হেয়ার সাইক্লিং ট্রেন্ড কী? এই সাইক্লিং ট্রেন্ড কিন্তু হেয়ার রিসেটিং নামেও পরিচিত। যখন প্রতিবার চুল ওয়াশ করার সময় হেয়ার টাইপ ও হেয়ার কনসার্ন অনুযায়ী ডিফারেন্ট প্রোডাক্ট ইউজ করা হয়, তখন সেই রুটিনটিকেই হেয়ার সাইক্লিং বলে। অর্থাৎ এই ট্রেন্ডে একটি প্রোডাক্টের বদলে কয়েকটি প্রোডাক্ট, যেমন, শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার মাস্ক হেয়ারকেয়ার রুটিনে ইনক্লুড করা হয়। এই রুটিনে হেয়ার ওয়াশের স্পেসিফিক দিনগুলোতে ডিফারেন্ট প্রোডাক্ট অ্যাপ্লাই করা হয়, আর মধ্যবর্তী দিনগুলো রেস্টিং ডে হিসেবে কা

তারুণ্যদীপ্ত ত্বকের জন্য ফলো করতে পারেন এই ৪টি বেসিক স্টেপস

স্কিনকেয়ার রুটিনে কোন কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যাবে এবং কীভাবে ব্যবহার করলে বেস্ট রেজাল্ট পাওয়া যাবে- এ দু’টো প্রশ্ন নারীদের কাছ থেকে আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। নিজের সৌন্দর্য নিয়ে যারা সচেতন, তারা সবাই চান ত্বক যেন সবসময় হেলদি ও গ্লোয়িং থাকে। কিন্তু চারদিকে এতো অপশনের ভিড়ে নিজের স্কিনের জন্য কোন প্রোডাক্টগুলো পারফেক্ট হবে সেটি নিয়ে সবারই কনফিউশন কাজ করে। বিশেষ করে যাদের বয়স ২২-২৫ এর মধ্যে এবং স্কিনকেয়ার শুরু করতে চাইছেন, তারা নিজেদের জন্য পারফেক্ট একটি স্কিনকেয়ার রুটিন খুঁজে পেতে বেশ স্ট্রাগল করেন। তারুণ্যদীপ্ত ত্বকের জন্য একটি মিনিমাল স্কিনকেয়ার রুটিন সম্পর্কে চলুন জেনে নেই। তারুণ্যদীপ্ত ত্বকের জন্য ৪টি বেসিক স্টেপস জাপানিজ বা কোরিয়ানদের অনেকগুলো স্টেপের স্কিনকেয়ার রুটিন দেখে মোটামুটি সবার মনেই একটা ধারণা গেঁথে গেছে যে স্কিনকেয়ার মানেই বুঝি লম্বা সময় আয়নার সামনে বসে অনেকগুলো প্রোডাক্ট অ্যাপ্লাই করা। তবে মেডিকেল সাইন্সের মতে, মাত্র ৪টি বেসিক স্টেপেই আপনারা পেতে পারেন সুস্থ ও সুন্দর স্কিন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সেই স্টেপগুলো। ক্লেনজিং যেকোনো স্কিনকেয়ার রুটিন ফলো করে ভালো রেজাল্ট

হায়ালুরোনিক অ্যাসিড কি স্কিন আরও ড্রাই করে দেয়?

স্কিনকে হাইড্রেট করতে হায়ালুরোনিক অ্যাসিড ইউজ করছেন ঠিকই কিন্তু স্কিন দেখতে আরো ড্রাই অ্যান্ড ডাল লাগছে? চলুন আজকে জেনে নেই স্কিনকে হাইড্রেশন দিতে হায়ালুরোনিক অ্যাসিড কীভাবে কাজ করে তা নিয়ে। SHOP AT SHAJGOJ Skin Cafe Hydrating Hyaluronic Acid Face Wash with Seaweed Extract Rated 4.56 out of 5 15% OFF ৳  335 ৳  395 Add to Bag Laikou Snail Hyaluronic Acid Essence Cream ৳  300 Add to Bag Pond’s Super Light Gel with Hyaluronic Acid + Vitamin E Rated 4.38 out of 5 33% OFF ৳  120 ৳  180 Add to Bag আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com  The post হায়ালুরোনিক অ্যাসিড কি স্কিন আরও ড্রাই করে দেয়? appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/9xrOkMd Apsara Hossain

জীবনের লক্ষ্য অর্জনের জন্য কোন কোন পদক্ষেপগুলো নেওয়া উচিত

আমাদের সবারই জীবনে একটি লক্ষ্য থাকে। লক্ষ্য ছাড়া জীবনকে বলা হয় বৈঠা ছাড়া নৌকার মতো। লক্ষ্য নির্ধারণ করে রাখলে চলার পথ কিছুটা হলেও সহজ হয়ে যায়। কোনো কিছুই কিন্তু খুব সহজে অর্জন করা যায় না, লক্ষ্যে পৌঁছতে হয় অনেক বড় এক জার্নির মাধ্যমে। আমরা খুব উৎসাহ সহকারে যেকোনো জার্নি শুরু করলেও শেষ পর্যন্ত মোটিভেশন কিংবা ধৈর্য ধরে রাখতে পারি না। কিছুদিনের মধ্যেই দেখা যায় আমাদের মোটিভেশন কমে যায় এবং আমরা আমাদের লক্ষ্যের কথা ভুলে যাই। নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানোর আগ অব্দি নিজের মোটিভেশন ধরে রাখা হচ্ছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের কাজ। তাই আজ আমরা জানবো জীবনের লক্ষ্য অর্জনের কিছু পদক্ষেপের কথা। জীবনের লক্ষ্য অর্জনের কিছু পদক্ষেপ বাস্তবধর্মী লক্ষ্য নির্ধারণ করুন অনেক সময় আমরা অবাস্তব লক্ষ্য নির্ধারণ করি যা করা আমাদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে পরে, তখন কিছুদিন যাওয়ার পর হাল ছেড়ে দেই। ধরেন কেউ ওজন কমাতে চায় এবং সে যদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে যে সে দশ দিনে দশ কেজি ওজন কমাবে যা অসম্ভব। ওজন কমানোর জন্য প্রয়োজন সঠিক ডায়েট প্ল্যান ও ধৈর্য। তাই প্রথমে যতটুকু আপনাকে দিয়ে সম্ভব ঠিক ততটুকুই লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।

ডায়াবেটিস কী, কত ধরনের হয়ে থাকে এবং এর চিকিৎসা কী হতে পারে?

এখনকার সময়ে ডায়াবেটিস খুব কমন একটি রোগ। আমাদের দেশে এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। শিশু থেকে বৃদ্ধ যে কোনো বয়সের মানুষেরই এই রোগ হতে পারে। এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ যার কোনো চিকিৎসা নেই। তবে ভয় না পেয়ে নিয়মিত ওজন নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং নিয়মিত এক্সারসাইজ করা এই রোগীদের ভালো থাকতে সাহায্য করে। আজকের আর্টিকেলে শেয়ার করছি ডায়াবেটিস কী, কত ধরনের হতে পারে এবং এর চিকিৎসা। ডায়াবেটিস কী? এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ, যা আপনার দেহকে ধীরে ধীরে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। আমরা প্রতিদিন যেসব খাবার খেয়ে থাকি, আমাদের দেহ প্রথমে বেশিরভাগ খাবারকে চিনিতে (গ্লুকোজ) ভেঙ্গে ফেলে এবং তারপর রক্তপ্রবাহে ছেড়ে দেয়। যখন রক্তে শর্করা বেড়ে যায়, তখন এটি অগ্ন্যাশয়কে ইনসুলিন তৈরি করার জন্য সংকেত দেয়। ইনসুলিন আপনার শরীরের কোষে রক্তে গ্লুকোজকে এনার্জি হিসাবে ব্যবহারের জন্য একটি চাবিকাঠির মতো কাজ করে। ডায়াবেটিস রোগীর শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণ ইনসুলিন তৈরি করে না বা প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করতে পারে না। যখন পর্যাপ্ত ইনসুলিন থাকে না বা কোষগুলো ইনসুলিনের প্রতিক্রিয়া বন্ধ করে দেয়, তখন অত্যধি

ডাবল ক্লেনজিং এর জন্য আমার ফেভারিট মাইসেলার ওয়াটার

মেকআপকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে আমরা কত প্রোডাক্টই না ইউজ করি। কিন্তু দিনশেষে প্রোপারলি মেকআপ ক্লিন করতে গেলেই আমাদের যত আলসেমি। আবার দিনের বেলা সূর্যের আলো থেকে নিজেকে প্রোটেক্ট করতে সানস্ক্রিনও আমরা ইউজ করি। কিন্তু আপনি কি জানেন দিনশেষে এই সানস্ক্রিন ও মেকআপ যদি প্রোপারলি ক্লিন করা না হয় তাহলে স্কিনের আরো ক্ষতি হতে পারে? অনেকেই জানেন না ডাবল ক্লেনজিং কী, কীভাবে করতে হয় এবং এর জন্য স্যুটেবল প্রোডাক্ট কী হতে পারে। ডাবল ক্লেনজিং এর জন্য আমার ফেভারিট মাইসেলার ওয়াটারের রিভিউ শেয়ার করব আজকের আর্টিকেলে। ডাবল ক্লেনজিং কী? ডাবল ক্লেনজিং হলো একটি ক্লিনিং মেথড যেখানে অয়েল সলুবেল ক্লেনজার ও ওয়াটার/ফোম বেইজড ক্লেনজার দিয়ে ফেইস প্রোপারলি ক্লিন করা হয় । এটা আমাদের স্কিন থেকে মেকআপ, ধুলা-ময়লা, এক্সেস অয়েল পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। মাইসেলার ওয়াটার কেন ব্যবহার করবেন? ডাবল ক্লেনজিং করতে একেক জন একেক ধরনের প্রোডাক্ট ইউজ করে থাকেন। কেউ ক্লেনজিং অয়েল, ক্লেনজিং বাম বা মাইসেলার ওয়াটার ইউজ করেন। মাইসেলার ওয়াটার সব ধরনের স্কিনে স্যুটেবল। যাদের অয়েলি স্কিন তারা অনেকেই ডিরেক্ট অয়েল বেইজড কোনো প্রোডাক্ট

রেগুলার সানস্ক্রিন অ্যাপ্লাই করলে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দেখা দেয় কি?

আমাদের সকলেরই জানা আছে যে ভিটামিন ডি আমরা সূর্যের আলো থেকে পেয়ে থাকি এবং এইটাই বেস্ট সোর্স। হ্যাঁ, অবশ্যই তাই। এতে কোনো সন্দেহ নেই, কেননা যখন সান লাইট আমাদের ত্বকে এসে পরে তখন স্কিনের নিচে থাকা কোলেস্টেরলে UVB আমাদের শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি করে। কিন্তু আবার এই অতিবেগুনি রশ্মি কিন্তু আমাদের স্কিনের জন্য ক্ষতিকর, কারণ এটি সানবার্ন ও স্কিন ক্যান্সারের কারণও হতে পারে। তাহলে করণীয় কী? রেগুলার সানস্ক্রিন অ্যাপ্লাই করলে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দেখা দেয় কি? চলুন এই কনফিউশনগুলো ক্লিয়ার করি আজ। রোদ মানেই কি ভিটামিন ডি? গবেষণায় দেখা গেছে ভিটামিন ডি আমরা Mid day অর্থাৎ ১০টা – ৩টার মধ্যে পেয়ে থাকি। আমাদের অনেকের ভুল ধারণা রয়েছে যে ভোরের আলো থেকে আমরা ভিটামিন ডি পাই। কিন্তু স্কিনে ভিটামিন ডি ইফেক্টিভলি প্রোডিউস হওয়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট অ্যাঙ্গেলে সান রে প্রয়োজন। ভোরের দিকে কুয়াশা থাকে অনেক সময়, সান রে এর ইনটেন্সিটি কম থাকে যা ভিটামিন ডি সিন্থেসিসের জন্য এনাফ না। কতক্ষণ রোদে থাকা উচিত? এই সময়টা আসলে নির্ভর করে বেশ কয়েকটি ফ্যাক্টরের উপর। যেমন- স্কিনটোন , লোকেশন, সান রে ইনটেন্সিটি ইত্যাদি। ফেয়ার স্কি