Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2023

সেলফ কন্ট্রোল বা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন মনে হচ্ছে?

কথায় আছে, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা থেকে অন্যকে নিয়ন্ত্রণ করা সোজা। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে “ নিজেকে কেন নিয়ন্ত্রণ করব?” আসলে জীবনের অনেক সমস্যার সমাধান হতে পারে যদি আমাদের মধ্যে আত্মনিয়ন্ত্রণ বা সেলফ কন্ট্রোল থাকে। সেলফ কন্ট্রোল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি স্কিল। সেলফ কন্ট্রোল বা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন মনে হলেও কিছু জিনিস ফলো করলে এই অভ্যাস গড়ে তোলা সম্ভব। সেলফ কন্ট্রোল বাড়ানোর কিছু উপায় জীবনে অনেক সময় আমাদের নিজেদের আবেগ ও ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। যেমন অনেকেই আছেন যাদের ধূমপান করার অভ্যাস তারা হয়ত ভাবে আজকে থেকে ধূমপান করব না, কিন্তু ঠিকই আবার হাতে সিগারেট নিয়ে ফেলে। কিংবা অনেকে মনে করে নিজের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করব কিন্তু সময় আসলে সে নিজেকে দেয়া কথা রাখতে না পেরে রাগ করে ফেলে এবং এতে বন্ধুত্বও নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমরা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না বলেই হেলদি লাইফস্টাইলে যেতে পারি না। এক কথায় আত্মনিয়ন্ত্রণ বা সেলফ কন্ট্রোল মানে হচ্ছে নিজের ইমোশন, বিহেভিয়ারে ও লাইফস্টাইলের কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসা। আজকে আমরা জানব কিভাবে আমরা নিজেদের মধ্যে আত্মনিয়ন্ত্রণ গড়ে তুলতে পারি। মনকে শান্ত রাখা

স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট কেন রেফ্রিজারেটরে রাখা জরুরি?

কোন কোন স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট রেফ্রিজারেট করা উচিত? ফ্রিজে স্টোর না করলে কি কার্যকারিতা কমে যায়? আর কোনগুলো একদমই রাখা উচিত নয়? চলুন আজকের ভিডিওতে বিস্তারিত জেনে নেই। SHOP AT SHAJGOJ Wow Skin Science Vitamin C Toner 50% OFF ৳  999 ৳  499 Add to Bag Nivea Soft Jar Moisturising Cream Rated 3.94 out of 5 11% OFF ৳  225 ৳  199 Add to Bag Skin Cafe My Therapist Serum - Pore Perfect Rated 3.67 out of 5 10% OFF ৳  490 ৳  437 Add to Bag Skin Cafe Hydrating Hyaluronic Acid Face Wash with Seaweed Extract Rated 4.54 out of 5 10% OFF ৳  395 ৳  352 Add to Bag   আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com     The post স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট কেন রেফ্রিজারেটরে রাখা জরুরি? appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/FYlWfiv Munia

ব্ল্যাকহেডস প্রবলেম! এই স্কিন কনসার্ন কি পার্মানেন্টলি দূর করা সম্ভব?

ব্ল্যাকহেডস খুবই পরিচিত একটি স্কিন কনসার্ন এবং এই সমস্যায় কম বেশি প্রায় প্রত্যেকেই টিনেজ থেকে ভুগে থাকে। যত বয়স বাড়ে, এই সমস্যাও বাড়তে থাকে যদি না সঠিক উপায়ে আপনি ত্বকের যত্ন নিতে পারেন। অয়েলি স্কিনের অধিকারীরা ব্ল্যাকহেডস প্রবলেম একটু বেশিই ফেইস করেন। ব্ল্যাকহেডস আসলে কী এবং কীভাবে এটি প্রিভেন্ট করা যায় বা এই স্কিন কনসার্ন কি পার্মানেন্টলি দূর করা সম্ভব, এগুলো নিয়ে কনফিউশন কিন্তু থেকেই যায়! চলুন বিস্তারিত জেনে নেই আজকের ফিচারে। ব্ল্যাকহেডস প্রবলেম কেন হয়? হিউম্যান স্কিনে রয়েছে পোরস বা ছোটো ছোটো লোমকূপ যা ত্বকের উপরিভাগে সেবাম, ঘাম নিঃসরণ করে থাকে। এই পোরস থেকে নিঃসৃত অয়েল বা সেবাম কখনো কখনো বাইরের ধুলোময়লা, ডেড সেলস এর সাথে মিক্স হয়ে আঠালো পদার্থে পরিণত হয়। এই আঠালো বস্তু যখন বাতাসের সংস্পর্শে আসে তখন অক্সিডাইজড হয়ে যায় এবং কালো দেখায়, যাকে আমরা ব্ল্যাকহেডস হিসেবে জানি। একে ওপেন কমেডোনসও বলা হয়ে থাকে। তৈলাক্ত ত্বকে সেবাসিয়াস গ্ল্যান্ড বেশি অ্যাকটিভ থাকে, তাই ব্ল্যাকহেডস হওয়ার প্রবণতাও বেশি। এই স্কিন কনসার্ন কি পার্মানেন্টলি দূর করা যায়? আপনি যদি স্কিনের অতিরিক্ত সেবাম প্রোডাকশন

প্রেজেন্টেশন ও পাবলিক স্পিকিং-এ কনফিডেন্ট থাকবেন কীভাবে?

কিছুদিন আগে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে জয়েন করেছে লামিয়া। আগামীকাল তার প্রথম প্রেজেন্টেশন। এ নিয়ে লামিয়া বেশ টেনশনে আছে। কারণ সবার সামনে কথা বলতে গেলেই তার স্ট্রেসড লাগে, হাত-পা কেমন ঠান্ডা হয়ে যায়, আবার অনেক সময় সোয়েটিং শুরু হয়! শুধু লামিয়া-ই না, এমন প্রবলেম আরো অনেকেই ফেইস করেন৷ প্রেজেন্টেশন ও পাবলিক স্পিকিং-এ ভয় থাকলে এমনটা হয়! তখন দেখা যায়, যত ভালো আইডিয়া থাকুক না কেন, সেগুলো সবার সামনে প্রোপারলি প্রেজেন্ট করা যায় না এবং এতে নিজের ইমপ্রেশনও ডাউন হয়ে যায়। নার্ভাসনেস দূর করে কীভাবে কনফিডেন্টলি কথা বলা যায়, তা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ থাকছে আজকের ফিচারে। এনাফ রিসার্চ করুন আগেই স্টেজ ফেয়ার খুবই কমন। যেকোনো প্রেজেন্টেশনে বা স্পিচে ভালো পারফর্ম করতে চাইলে প্রিপারেশনে কোনো কম্প্রোমাইজ করা যাবে না। শুরুতেই যে টপিকে কথা বলতে হবে সেটি নিয়ে এনাফ রিসার্চ করুন। তারপর মেইন পয়েন্টস নোট করে রাখুন এবং নিয়মিত রিভাইস করুন। এতে কথা বলার সময় টপিক রিলেটেড কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন মিস হবে না এবং সেলফ কনফিডেন্সও বাড়বে। এর পাশাপাশি সাজেস্ট করবো যে রুমে প্রেজেন্টেশন দিতে হবে, সেটা আগে থেক

শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখছেন তো?

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, মানসিক স্বাস্থ্য সামগ্রিক সুস্থতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হিসেবে উল্লেখযোগ্য দৃষ্টি আকর্ষন করেছে। ব্যক্তিগত সম্পর্ক থেকে শুরু করে পেশাদার সাফল্য পর্যন্ত আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যের যে গভীর প্রভাব রয়েছে তা মানুষ চিনতে শুরু করেছে। তাই শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখাটাও এখন খুব জরুরী। মানসিক স্বাস্থ্য কী? মেন্টাল হেলথ কী তা বুঝতে হলে প্রথমে আমাদের জানতে হবে স্বাস্থ্য কী। খুব সহজ করে বললে স্বাস্থ্য হলো ব্যক্তির শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক এই তিন অবস্থার একটি সুস্থ সমন্বয়। সুতরাং আমরা বলতে পারি একজন মানুষের স্বাস্থ্য হলো রোগ বালাই মুক্ত শরীর এবং সেই সঙ্গে ভয়, হতাশা, বিষন্নতা, মানসিক চাপ ইত্যাদি থেকে মুক্ত মন এবং সমাজে বসবাস করতে গিয়ে কোন সামাজিক বাধার সম্মুখীন না হওয়া। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে যত কুসংস্কার ও ভুল ধারণাঃ এই সমস্যা মোকাবেলায় প্রধান বাধাগুলির মধ্যে একটি হল এটিকে ঘিরে থাকা অসংখ্য ভুল ধারণা। অনেক ব্যক্তি এখনও বিশ্বাস করেন যে মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা দুর্বলতা বা ব্যক্তিগত ব্যর্থতার লক্ষণ। যাইহোক, মানসিক স্বাস্থ্য চর

টেরিবল টু | বাচ্চার অতিরিক্ত জেদ কীভাবে সামলাবেন?

প্রতিটি শিশুই আলাদা। একেকজনের বেড়ে ওঠার পরিবেশ, আচরণ, মানসিক বিকাশ খুব স্বাভাবিকভাবেই ডিফারেন্ট হবে। শিশুর বয়স যখন দুই বছরের কাছাকাছি চলে আসে, তখন তার বদমেজাজী হয়ে উঠা বা অল্পতেই রেগে যাওয়া খুব কমন একটি ব্যাপার। আপনার যদি দুই বছর বা তার কাছাকাছি বয়সের কোনো বাচ্চা থেকে থাকে, তাহলে ‘টেরিবল টু’ টার্মটির সাথে আপনি হয়তোবা পরিচিত। হুট করেই কি আপনার বাচ্চা রেগে যাচ্ছে, অতিরিক্ত জেদ করছে? কীভাবে সামলাবেন এই পরিস্থিতি? চলুন জেনে নেই আজ। টেরিবল টু কি স্বাভাবিক বিষয়? দুই বছর বা তার কাছাকাছি বয়সের বাচ্চাদের কিছু আচরণগত পরিবর্তন দেখা যায়। এটি শিশুর বিকাশের একটি স্বাভাবিক পর্যায়। এই বয়সী কোনো বাচ্চার ঘন ঘন মেজাজের পরিবর্তন, সব কিছুতেই ‘না’ বলা ও ছোটখাটো বিষয়ে চিৎকার করা – এই বিষয়টিকেই শিশু বিশেষজ্ঞরা ‘টেরিবল ২’ নামে আখ্যায়িত করেছেন। এই ধাপটি খুব বেশিদিন স্থায়ী হয় না। তাই যারা বাচ্চার এই ফেজ নিয়ে চিন্তিত, তারা কীভাবে এই পরিস্থিতি সহজে সামলে উঠবেন তা নিয়েই আজকের আর্টিকেলে কিছু টিপস শেয়ার করবো। এই ফেজ কখন শুরু হয়? সাধারণত ১৮ মাস শুরু হওয়ার পর থেকে বাচ্চাদের মধ্যে টেরিবল ২ এর কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষ্

অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস না বুঝে একের পর এক ফেইসে লেয়ার আপ করছেন?

অনেক সময় আমরা না বুঝে স্কিনকেয়ার ট্রেন্ড ফলো করে একগাদা স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট একের পর এক ফেইসে লেয়ার আপ করি। কিন্তু মনমতো রেজাল্ট কি পাই? একগাদা প্রোডাক্ট বিশেষ করে অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস না বুঝে একের পর এক ফেইসে লেয়ার আপ করলে আমাদের স্কিনের ভয়াবহ ক্ষতিও হতে পারে। তাই আজকের লেখায় থাকছে ফেইসে অনেকগুলো অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস একসাথে লেয়ার আপ করলে কী কী ক্ষতি হতে পারে তা নিয়ে। অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস কম্বাইন্ড করছেন? স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট লেয়ার আপ করলে কিছু কিছু অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস কম্বাইন্ড হতে পারেনা যার কারনে স্কিনে অনেক সময় রিয়্যাকশন হতে পারে। স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট যেমন, ফেসওয়াশ/টোনার/সিরামে অনেক সময় বিভিন্ন ধরণের অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস থাকে। এর মধ্যে কিছু কমন ইনগ্রেডিয়েন্টস হলো নিয়াসিনামাইড, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড, গ্লাইকোলিক অ্যাসিড, রেটিনল, ভিটামিন সি। এই প্রত্যেকটি ইনগ্রেডিয়েন্টস আমাদের স্কিনে কিছু না কিছু বেনিফিটস দেয়। কিন্তু অনেক সময় এই অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস লেয়ার আপ করলে এরা একে অপরের সাথে কম্বাইন না করে স্কিনে ইচিনেস, রেডনেস, ড্রাইনেস এর মতো প্রব্লেম দেখা দিতে পারে।