Skip to main content

Posts

মযচউর সকন ফললস মকআপ লক

ম্যাচিউর স্কিনে মেকআপ করার সময় কিছু ট্রিকস ফলো করতে হবে, যাতে এজিং সাইনস কভার করে ফ্ললেস লুক ক্রিয়েট করা যায়। চলুন আজ এমনই একটি মেকআপ টিউটোরিয়াল দেখে নেই….. SHOP AT SHAJGOJ Nirvana Color Eye Shadow Palette – You Go Girl Rated 4.43 out of 5 50% OFF ৳  650 ৳  325 Add to Bag Nirvana Color Face Palette - Windy Monsoon Rated 4.22 out of 5 50% OFF ৳  750 ৳  375 Add to Bag Nirvana Color Face Perfect Liquid Foundation - Light Beige 10% OFF ৳  750 ৳  668 Add to Bag W7 The Dewy Fixer Setting Spray 13% OFF ৳  575 ৳  499 Add to Bag     আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com The post ম্যাচিউর স্কিনে ফ্ললেস মেকআপ লুক appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/98qgdfN Arfatun Nabila

ঘর মশ তড়ত কয়ল অযরসল বযবহর সবসথযঝক বড় যচছ?

মশার কামড় থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে- ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু ইত্যাদি। বেশ কয়েক বছর ধরে এদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দিচ্ছে। মশাবাহিত রোগে প্রতিবছর বিশ্বে হাজার হাজার মানুষ মারা যায়। রাজধানীতে গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালের মাঝামাঝি মশা অনেকগুণ বেড়ে যায় বলে মশার আক্রমণ থেকে বাঁচতে সিটি কর্পোরেশন স্প্রে করে থাকে। এর পাশাপাশি বাসাবাড়িতেও মশার কয়েল, অ্যারোসল, লিকুইড ভ্যাপর ব্যবহার করা হয়। ঘরে মশা তাড়াতে কয়েল, অ্যারোসল ব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে? এক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কী? চলুন জেনে নেই। মানবদেহে ক্ষতিকর প্রভাব কয়েল, অ্যারোসল মশা দূর করতে সক্ষম হলেও যেহেতু রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে তৈরি হয়, তাই আমাদের শরীরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। চলুন এখন জেনে নেই কী ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি হতে পারে সেই বিষয়ে। ১) মশার কয়েলের প্রধান উপাদান হচ্ছে পাইরোফ্রয়েড। তবে এর আসল সক্রিয় উপাদান হচ্ছে কীটনাশক ডিডিটি বা ক্লোরিনেটেড হাইড্রোকার্বন। কয়েলের ধোঁয়ায় ফরমালডিহাইড, হাইড্রোকার্বনসহ আরও কিছু উপাদান থাকে, যেগুলো আমাদের ফুসফুসের ক্ষতির কারণ হতে পারে। বিশেষ করে ছোট বাচ্চা, হাঁপানি রোগীদের জন্য বেশ ক্ষতিকর। ২) বেশ

ন ফউনডশন মকআপ লক কভব করয়ট করবন?

প্রতিদিন বাইরে যাওয়ার আগে ফেইস দেখতে টায়ার্ড ফ্রি ও রেডিয়েন্ট লাগুক এমনটা আমরা সবাই চাই। কিন্তু সত্যিটা হচ্ছে ভালোভাবে মেকআপ না করলে দেখতেও ভালো লাগে না, আবার তাড়াহুড়ায় ইচ্ছাও করে না সাজতে। ফলে ফেইস দেখতে একদম ডাল লাগে। আবার পারফেক্ট মেকআপ লুকের জন্য ফাউন্ডেশন অ্যাপ্লাই না করলেও ভালো লাগে না। তবে সময়ের কথাই বলুন অথবা ইচ্ছার- প্রতিদিন ফাউন্ডেশন অ্যাপ্লাই করে মেকআপ করা আর হয়ে ওঠে না। তাই আজ আপনাদের জানাবো খুব সহজেই ফ্ললেস নো ফাউন্ডেশন মেকআপ লুক ক্রিয়েট করার সহজ কয়েকটি টিপস। এই টিপস ফলো করলে ফাউন্ডেশনও লাগবে না, আবার মেকআপ লুকও কমপ্লিট হবে। নো ফাউন্ডেশন মেকআপ লুক নিশ্চয়ই ভাবছেন, ফাউন্ডেশন ছাড়া কীভাবে আবার মেকআপ লুক ক্রিয়েট করা যায়? যতটা কঠিন ভাবছেন, ব্যাপারটি আসলে মোটেও ততটা কঠিন কিছু না। স্টেপ বাই স্টেপ বললেই তা বুঝতে পারবেন। চলুন তাহলে দেরি না করে স্টেপগুলো জেনে নেয়া যাক- ১) স্কিন প্রিপেয়ার করে নেয়া  ফ্ললেস নো ফাউন্ডেশন মেকআপ লুক ক্রিয়েট করার জন্য প্রথম শর্ত হচ্ছে স্কিনকে প্রিপেয়ার করে নেয়া। ফ্রেশ ও হাইড্রেটেড স্কিন ইনার রেডিয়েন্স এনহ্যান্স করে এবং মেকআপ লুককে ন্যাচারাল করে তোলে। স

মলজম ও ফরকলস কময় তবকর উজজবলত ফরয় আন কভব সমভব?

মেছতা বা মেলাজমা খুবই কমন স্কিন প্রবলেম! বিশেষ করে এশিয়ান নারীদের মধ্যে ৩০-৪৫ বছরে হাইপারপিগমেন্টেশন, মেছতা এই ধরনের স্কিন প্রবলেম একটু বেশিই দেখা দেয়। আসলে নলেজ গ্যাপের কারণে আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না যে কেন এই সমস্যাগুলো দেখা দেয়। কোন কোন উপাদান এই স্কিন কনসার্নগুলো প্রিভেন্ট করতে হেল্পফুল, সেটি নিয়েও আছে কনফিউশন। মেলাজমা ও ফ্রিকেলস কমিয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনা আসলেই সম্ভব কিনা, হলে সেটা কীভাবে; জানতে হলে চোখ রাখুন আজকের ফিচারে। আগে জেনে নেই মেলানিন সম্পর্কে প্রথমে আমাদের স্কিন সম্পর্কে কিছু বেসিক ধারণা দেই। আমাদের স্কিন, হেয়ার, আই কালার নির্ধারণ করার জন্য দু’ধরনের মেলানিন আছে। Eumelanin এক ধরনের ব্রাউন-ব্ল্যাক পিগমেন্ট যার কারণে আমাদের স্কিনটোন, আই ও হেয়ার কালারে ভ্যারিয়েশন (ডার্ক ব্রাউন টু ব্ল্যাক) দেখা যায়। আর Pheomelanin রেডিশ-ইয়োলো পিগমেন্ট প্রোভাইড করে যা লাইট শেইডের স্কিনটোন, হেয়ার ও আই কালারের জন্য রেসপন্সিবল। এশিয়ান, আফ্রিকানদের স্কিনে Eumelanin এর আধিক্য থাকে। কীভাবে ট্রিগার হয় মেলানিন প্রোডাকশন? আমাদের স্কিনের এপিডার্মিস লেয়ারে থাকে মেলানোসাইট সেল। এই সেল থেকেই

পসটপরটম ইয়গ | নতন ময়দর টনশন ফর থকর উপয়

‘পোস্টপার্টাম’ সদ্য মা হওয়ার নারীর কাছে পরিচিত একটা শব্দ। বাচ্চা জন্ম দেওয়ার পরের সময়কে পোস্টপার্টাম বলা হয়। এই সময় একজন নারীর শারীরিক ও মানসিক অনেক পরিবর্তন আসে। তাকে অনেক স্ট্রাগলের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। দুর্বল লাগা, পেশিতে ব্যথা, অবসাদ লাগা, একটুতে বিরক্ত হওয়া এইসব কিছু নতুন মায়ের নিত্যদিনের সঙ্গী। এর মাঝে তিনি আয়নায় নিজেকে দেখে হয়তো ডুবে যাচ্ছেন হতাশায়! তাই নতুন মায়েদের বলছি, দিনের একটা ঘন্টা নিজেকে সময় দিন। নিয়ম করে ইয়োগা করুন, দেখবেন কিছুদিনের মধ্যে ফিরে পাচ্ছেন হারিয়ে যাওয়া নিজেকে। ইয়োগা আপনার পোস্টপার্টাম ওয়েট গেইন কন্ট্রোল করার পাশাপাশি এনার্জি বৃদ্ধি করবে, পেশি ব্যথা কমাবে, এমনকি আপনার হতাশাও কমিয়ে দিবে অনেকখানি। নতুন মায়েদের টেনশন ফ্রি রাখতে ৭টি পোস্টপার্টাম ইয়োগা নিয়ে আজকের ফিচার। এই ইয়োগাগুলো খুব সহজে নতুন মায়েরা করতে পারবে। আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক ইয়োগাগুলো সম্পর্কে। পোস্টপার্টাম ইয়োগা  সদ্য যারা মা হয়েছেন, তাদের জন্য ভারী এক্সারসাইজ করা কিছুটা কঠিন। তাই এ সময় শরীর ও মন ভালো রাখার জন্য ইয়োগা করা যেতে পারে। নতুন মায়েরা যে ৭টি পোস্টপার্টাম ইয়োগা করতে পারেন- ১) চাইল্ড পোজ

৫৯৯ টাকার মধ্যেই পারফেক্ট ময়েশ্চারাইজার

আপনার বাজেট ও স্কিন কনসার্ন অনুযায়ী পারফেক্ট ময়েশ্চারাইজার খুঁজছেন? আজ এমন ৩টি ময়েশ্চারাইজার নিয়ে কথা বলবো যেগুলোর দাম ৫৯৯ টাকার মধ্যেই! চলুন দেখে নেই…… SHOP AT SHAJGOJ Simple Kind to Skin Replenishing Rich Moisturizer Rated 3.78 out of 5 15% OFF ৳  650 ৳  549 Add to Bag Nivea Soft Jar Moisturising Cream Rated 3.92 out of 5 ৳  200 Add to Bag Boots Essentials Cucumber Moisturising Cream Rated 3.88 out of 5 26% OFF ৳  650 ৳  475 Add to Bag Dermalogika Miracle 5x Whitening Cream With Advanced Formula Rated 3.33 out of 5 10% OFF ৳  750 ৳  668 Add to Bag     আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com The post ৫৯৯ টাকার মধ্যেই পারফেক্ট ময়েশ্চারাইজার appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/Ky0M3NP Arfatun Nabila

৫টি সিম্পল টিপস ফলো করে হেয়ার ভলিউম বাড়িয়ে নিন ন্যাচারালি!

ভলিউম কমে যাওয়া চুলের সবচেয়ে কমন প্রবলেমগুলোর মধ্যে একটি। ফ্ল্যাট ও থিন হেয়ারে ভলিউম কীভাবে ফিরিয়ে আনবো, সেটি অনেকেই জানতে চান! এই সমস্যাটি হলে আমরা যেমন দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই, সেই সাথে আমাদের কনফিডেন্স লেভেলও কিন্তু লো হতে শুরু করে। ৫টি সিম্পল টিপস ফলো করে হেয়ার ভলিউম বাড়ানো যায় প্রাকৃতিকভাবে। নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে করছে কী সেই টিপস। অনেকেই প্রশ্ন করেন, “ আচ্ছা, একবার চুলের ভলিউম কমে গেলে তা কি আর বাড়ানো যায়? ” অবশ্যই যায়! ব্লো ড্রাই, ব্যাক কম্বিং এগুলো আপনাকে ইনস্ট্যান্ট সল্যুশন দিতে পারে। আজ আপনাদের জানাবো ন্যাচারালি হেয়ার ভলিউম বাড়ানোর সুপার ইফেক্টিভ টিপস, যেগুলো প্রোপারলি ফলো করলে আপনি নিজেই চুলে পার্থক্য লক্ষ্য করবেন অল্প কিছুদিনের মধ্যে। হেয়ার ভলিউম কমে যাওয়ার কারণ হেয়ার ভলিউম বলতে মূলত আমাদের চুলের ঘনত্ব বা ডেনসিটিকে বোঝানো হয়। চলুন শুরুতেই জেনে আসা যাক কেন আমাদের হেয়ার ভলিউম কমে যায়। সাধারণত বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের বডিতে ইস্ট্রোজেন হরমোন কমে যায়। তখন হেয়ার গ্রোথ প্রসেস স্লো হয়ে যায় এবং একইসাথে আমাদের হেয়ার ফলিকলগুলোও সংকুচিত হতে থাকে। এতে চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধির হার যেমন হ্র