Skip to main content

Posts

ট্র্যাডিশনাল দুর্গাপূজা মেকওভার

বছর ঘুরে উৎসবের আমেজ নিয়ে আবারও চলে এলো শারদীয় দুর্গাপূজা। পূজা স্পেশাল ট্র্যাডিশনাল মেকআপ লুক আজ ক্রিয়েট করে দেখাবো। সাথেই থাকুন SHOP AT SHAJGOJ Makeup Revolution Reloaded Palette Velvet Rose 16% OFF ৳  1,250 ৳  1,050 Add to Bag Focallure Makeup Setting Spray (Fa96) 30% OFF ৳  900 ৳  630 Add to Bag Nirvana Color Face Palette - Windy Monsoon Rated 4.27 out of 5 50% OFF ৳  750 ৳  375 Add to Bag w7 Banana Dreams Loose Powder Rated 4.29 out of 5 23% OFF ৳  650 ৳  499 Add to Bag আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com  The post ট্র্যাডিশনাল দুর্গাপূজা মেকওভার appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/rtTi7eZ Apsara Hossain

প্রি ডায়াবেটিস এর লক্ষণ এবং ঝুঁকি কমানোর উপায় কী হতে পারে?

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হবার পর সবাই বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করে, লাইফস্টাইলে নিয়ে আসে পরিবর্তন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে ৮০ শতাংশ মানুষ জানেন না যে তারা প্রি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যেকোনো রোগ শুরু থেকেই শনাক্ত করতে পারলে তার ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব। তাই আজকে আমরা জানবো প্রি ডায়াবেটিস কী এবং এর ঝুঁকি কীভাবে কমানো যায়। প্রি ডায়াবেটিস কী? রক্তে যখন গ্লুকোজের পরিমান বেশি থাকে কিন্তু আবার ডায়াবেটিসের নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে কম তখন তাকে প্রি ডায়াবেটিস বলা হয়। একে বর্ডার লাইন ডায়াবেটিসও বলা হয়। প্রি ডায়াবেটিস ইনসুলিনের সাথে সম্পর্কিত। গবেষণা বলে প্রি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে ডায়াবেটিস হবার সম্ভবনা রয়েছে। প্রি ডায়াবেটিস শনাক্ত করার পদ্ধতি ডায়াবেটিসের মতোই। রোগীকে সকালে খালি পেটে একবার রক্তে গ্লুকোজ পরীক্ষা করতে হয়, তারপর ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ পান করিয়ে দুই ঘণ্টা পর আরেকবার রক্তে গ্লুকোজ পরীক্ষা করা হয়। এই পদ্ধতিতে ডায়াবেটিস ও প্রি-ডায়াবেটিস দুটোই শনাক্ত করা হয়। পরীক্ষার পর রক্তে গ্লুকোজের পরিমান ৫ এর নিচে থাকলে নরমাল হিসেবে ধরা হয় কিন্ত ৬.৫ এর বেশি হলে পূর্ণাঙ

স্ট্রোক এর কারণ, প্রাথমিক লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায় জানা আছে কি?

শিপলুর বিয়ের দাওয়াতে যেয়ে হঠাৎ করেই আমার খালা বসা থেকে মেঝেতে পড়ে গেলেন। প্রচন্ড গরমে অজ্ঞান হয়ে গেছে ভেবে সবাই তার মুখে পানির ঝাপটা দিতে শুরু করে। পাশাপাশি ঠান্ডা বাতাসের মধ্যে তাকে নিয়ে বিশ্রামের ব্যবস্থা করা হয়। একটু চোখ খুললে তাকে বাসায় বিশ্রাম নিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। বাসায় নেওয়ার পর তার অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যায় আর তখনই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। জানা যায় তিনি বিয়ের অনুষ্ঠানেই ‘স্ট্রোক’ করেছেন। বর্তমানে তার শরীরের এক পাশ অবশ হয়ে গেছে। স্ট্রোক এর কারণ, লক্ষণ জেনে নেওয়া আমাদের সবার জন্যই জরুরি। এই শব্দটি আমাদের খুব পরিচিত, তাই না? প্রায়ই আমরা পরিচিত মানুষের মাঝে কেউ স্ট্রোক করেছে শুনতে পাই। এই রোগটি সম্পর্কে কতটা জানেন? স্ট্রোক কী, কেন হয়, প্রতিকার ও প্রতিরোধ সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি কিংবা আপনার পরিবারের প্রিয় মানুষটিকে খুব সহজেই বাঁচাতে পারবেন। আসুন জেনে নেই এই রোগের আদ্যোপান্ত। স্ট্রোক আসলে কী? এটি একটি ভয়াবহ স্বাস্থ্য সমস্যা। মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাঁধা পেলে বা ব্যাহত হলে, যখন রক্ত জমাট বেধে ধমনীকে ব্লক করে দেয়, তখন অক্সিজেনের অভাবে মস্তিষ্কের কোষগুলো ডেড হয়ে যায় এবং মস্তিষ্কের

হাইপারপিগমেন্টেশন কমাতে গ্লাইকোলিক অ্যাসিড কতটা কার্যকরী?

আন্ডার আর্মস, কনুই, হাঁটু কিংবা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় অবাঞ্চিত কালো দাগ? হাইপারপিগমেন্টেশন কমাতে ইদানিং গ্লাইকোলিক অ্যাসিড এর ব্যবহার বেশ দেখা যাচ্ছে! চলুন জেনে নেই এই হাইপড ইনগ্রেডিয়েন্টটি আসলেই কতটুকু বেনিফিসিয়াল। SHOP AT SHAJGOJ Lavino Sunscreen Broad Spectrum SPF 50 PA+++ Rated 4.00 out of 5 ৳  650 Add to Bag The Ordinary Glycolic Acid 7% Toning Solution Rated 3.71 out of 5 29% OFF ৳  3,450 ৳  2,430 Add to Bag Makeup Revolution Skincare 2.5% Glycolic Acid Toner 15% OFF ৳  1,220 ৳  1,025 Add to Bag Lilac Brightening Serum with 2% Alpha Arbutin and 1% Kojic Acid Rated 3.58 out of 5 10% OFF ৳  795 ৳  708 Add to Bag আরও প্রোডাক্ট কিনতে ক্লিক করুন-  shop.shajgoj.com  The post হাইপারপিগমেন্টেশন কমাতে গ্লাইকোলিক অ্যাসিড কতটা কার্যকরী? appeared first on Shajgoj . from Shajgoj https://ift.tt/76YZ3Jt Apsara Hossain

স্কিন সাইক্লিং | এই ট্রেন্ডি স্কিনকেয়ার রুটিন কীভাবে ফলো করবেন?

বর্তমানে ট্রেন্ডি একটি টার্ম হলো এই স্কিন সাইক্লিং। স্কিনকেয়ারে এটি একটি নতুন ট্রেন্ড। আজকাল প্রায়শই এই টার্ম শুনতে পাওয়া যায়, কিন্তু আসলে এটি কী এবং কীভাবে কাজ করে তা অনেকেরই সঠিকভাবে জানা নেই। আসুন আজকের আলোচনার মাধ্যমে জেনে নেই এই রুটিনটি কী, কীভাবে করে এবং এর বেনিফিট গুলো সম্পর্কে। স্কিন সাইক্লিং বলতে কী বোঝায়? Skin cycling হচ্ছে একটি স্কিন কেয়ার রুটিন যেখানে হাইয়ার কনসেনট্রেশন এর বেশ পাওয়ারফুল অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টসকে ত্বকের সাথে সহজে মানানসই করিয়ে নেয়া হয়। এই স্কিন কেয়ার রুটিনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ত্বককে কম ড্যামেজ ও ইরিটেট করে তার সাথে অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্ট গুলোকে ধীরে ধীরে ত্বকের সাথে মানানসই করে ভালো ফলাফল পাওয়া। এর ফলে স্কিন সেলগুলো নতুনভাবে রিনিউ ও রিজেনারেট হয়, স্কিন ব্যারিয়ার শক্তিশালী হয়। অনেকসময় আমরা কম পার্সেন্টেজ ব্যবহারের পর বেশি পার্সেন্টেজ এর ইনগ্রেডিয়েন্টস স্কিন কেয়ারে যুক্ত করতে চাই বা বেশ পাওয়ারফুল অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস যুক্ত করতে চাই, তখন স্কিন সাইক্লিং বেশ ভালো একটি উপায়। এই রুটিন যেভাবে কাজ করে এটি একটি ‘ফোর নাইট’ রুটিন অর্থাৎ এই রুটিনটি প্রতি চার র

অ্যামোনিয়া ফ্রি হেয়ার কালার কি চুলের জন্য আসলেই সেইফ?

গ্রে হেয়ার কভার করতে বা ট্রেন্ডের সাথে নিজের লুককে আপডেটেড রাখতে হেয়ার কালার অনেকেই করে থাকেন। তবে হেয়ার কালার করার চিন্তা মাথায় আনলেই কিছু কনসার্ন কিন্তু চলেই আসে, যেমন কোন কালার আমাকে স্যুট করবে, হেয়ার কালারের পরের ইফেক্ট নিয়ে অনেকেরই অনেক প্রবলেম হয়। তাই বলে তো হেয়ার কালার করা বাদ দেয়া যাবে না। আবার অনেকেই হেয়ারের ড্যামেজ কমানোর জন্য অ্যামোনিয়া ফ্রি কালার চুজ করে থাকেন। কিন্তু আসলেই কি তাই? আগে থেকেই কিছু ফ্যাক্ট সঠিকভাবে জেনে নিলে এসব কনফিউশন এড়ানো সম্ভব। হেয়ার কালার কী এবং কীভাবে কাজ করে? পার্মানেন্ট হেয়ার কালারে আমাদের হেয়ারের ন্যাচারাল কালার চেইঞ্জ করে পছন্দের হেয়ার কালার করার জন্য মূলত কেমিক্যাল দিয়ে হেয়ারকে ট্রিট করা হয় । আমাদের হেয়ারে তিনটি লেয়ার থাকে। কিউটিকল, কর্টেক্স ও মেডুলা। এর মধ্যে কিউটিকল সবচেয়ে বাইরের লেয়ার, মাঝের লেয়ার কর্টেক্স এবং সবশেষে মেডুলা। হেয়ার কালার প্রোডাক্ট এর ইনগ্রেডিয়েন্টগুলোর মধ্যে দুটি কমন ইনগ্রেডিয়েন্ট হলো অ্যামোনিয়া ও পার-অক্সাইড। অ্যামোনিয়া হেয়ারের কিউটিকল ওপেন করে প্রোডাক্টকে কর্টেক্সে অর্থাৎ সেকেন্ড লেয়ারে প্রবেশ করতে হেল্প করে এবং পারঅক্সাই

বিয়ের আগে ত্বকের পরিচর্যা | ফ্ললেস স্কিনের জন্য এক্সট্রা কেয়ার করছেন তো?

বিয়ে মানেই জীবনের নতুন অধ্যায়ের সূচনা। কতই না প্ল্যানিং থাকে এই দিনটিকে ঘিরে! বিয়ের প্রস্তুতি শুরু হওয়ার সাথে সাথে ত্বকের যত্ন নিয়েও হতে হবে সচেতন। স্বাভাবিকভাবেই বিয়েবাড়িতে মূল আকর্ষণে থাকে কনে। তাই বিয়ের দিন প্রতিটি মেয়েই কনে সাজে নিজেকে সবচেয়ে সুন্দর করে তুলতে চান। আর সেই কারণে প্রয়োজন একটু বিশেষ যত্ন। বিয়ের আগে ত্বকের পরিচর্যা কীভাবে করা যায়, সেটা নিয়েই আজকের ফিচার। বিয়ের আগে ত্বকের যত্ন এই সময়ে কোনো এক্সপেরিমেন্ট নয়, জাস্ট বেসিক স্কিনকেয়ার রুটিন মেনটেইন করতে হবে। ক্লেনজিং, টোনিং, ময়েশ্চারাইজিং, সান প্রোটেকশন- এই স্টেপগুলো ফলো করুন। যারা আগে থেকে অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্ট ব্যবহার করছেন যেমন- নিয়াসিনামাইড, ভিটামিন সি ; তারা এই রুটিনটাই মেনটেইন করুন। নতুন কোনো প্রোডাক্ট ট্রাই না করাই বেটার বিয়ের আগে। কারণ অনেক সময় নতুন প্রোডাক্ট বা স্পেসিফিক ইনগ্রেডিয়েন্ট থেকে ত্বকে পার্জিং দেখা দেয়, ব্রেকআউটসও হতে পারে। ত্বকের প্রয়োজন অনুযায়ী সপ্তাহে একদিন ফেইস মাস্ক অ্যাপ্লাই করতে পারেন। অয়েলি স্কিনের যত্ন যাদের স্কিন একটু বেশি অয়েলি এবং হুটহাট ফেইসে একনে দেখা দেয়, তাদের জন্য মুলতানি মাটির ফেইস