Skip to main content

গ্রাফোলজি বা হাতের লেখা দিয়ে মানুষ চেনার পদ্ধতি সম্পর্কে জানেন কি?

আপনি কি জানেন মানুষ কীভাবে লিখে তা দেখে ৫০০০ টিরও বেশি ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্য জানা যায়। যেমন ধরুন, আপনি যদি বৃত্তাকার অক্ষর দিয়ে লেখেন, তাহলে এর অর্থ হতে পারে আপনি সৃজনশীল ও শৈল্পিক। শুনতে অবাক লাগলেও আপনার লেখা অক্ষরের আকার কিংবা শব্দের মধ্যে ব্যবধানের মতো বিষয়গুলো আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা দিতে সক্ষম। এই বিষয়টিকে হস্তাক্ষর বিশ্লেষণ বা যা গ্রাফোলজি বলা হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিটি বিভিন্ন সংস্থায় মিথ্যা শনাক্তকরণ, সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সমস্যা কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে রোগ ব্যাধি নির্ণয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আজকের ফিচারে জানুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত।

গ্রাফোলজি সম্পর্কে কিছু তথ্য

গ্রাফোলজি হলো হাতের লেখার অধ্যয়ন যার মাধ্যমে হাতের লেখা বিশ্লেষণ করে একজন মানুষের চরিত্র, ব্যক্তিত্ব, ক্ষমতা ইত্যাদি সম্পর্কে বলে দেয়া যায়। নিশ্চয়ই ভাবছেন কীভাবে হাতের লেখা আপনার ব্যক্তিত্ব নির্দেশ করতে পারে? এখন আপনাদের এই বিষয়ে কিছু ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো –

অক্ষরের আকার

বড় অক্ষর

আপনি বহির্গামী, লোকমুখী, স্পষ্টভাষী এবং মনোযোগ পছন্দ করেন। এর মানে এমনও হতে পারে যে আপনি অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হওয়ার ভান করছেন।

মাঝারি অক্ষর

আপনি সবার সাথে মিলেমিশে কাজ করতে পারেন এবং যে কোনো পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নেয়ার ক্ষমতা আছে।

ছোট অক্ষর

আপনি লাজুক বা অন্তর্মুখী, অধ্যয়নশীল, মনোযোগী ও খুঁতখুঁতে।

শব্দের মধ্যে ফাঁকা রাখা

প্রশস্ত ব্যবধান

আপনি আপনার স্বাধীনতা উপভোগ করেন এবং চাপা পড়তে বা ভিড় করতে পছন্দ করেন না।

সংকীর্ণ ব্যবধান

আপনি একা থাকতে পারেন না, মানুষের সাথে বেশি মিশেন এবং কখনো কখনো অপ্রয়োজনীয়ভাবে অনধিকার চর্চা করেন।

আপনি কীভাবে লিখছেন তার উপর নির্ভর করে আপনার ব্যক্তিত্ব বোঝা সম্ভব

হেলানো বা বাঁকা করে লেখা

কোনোদিকে হেলানো নেই

আপনি আপনার আবেগকে নিজের উপর আধিপত্য বিস্তার করতে দেন না। আপনি সাধারণত যুক্তিবাদী ও বাস্তববাদী।

ডান দিকে হেলে লেখা

আপনি নতুন অভিজ্ঞতার জন্য উন্মুক্ত এবং নতুন মানুষের সাথে দেখা উপভোগ করেন।

বাম দিকে হেলে লেখা

আপনি সাধারণত নিজের মধ্যে থাকেন এবং পিছনে থেকে কাজ করতে পছন্দ করেন। যদি আপনি ডানহাতি হয়ে থাকেন এবং আপনারর লেখার ঢাল বাম দিকে থাকে, তাহলে আপনি হয়তো বিদ্রোহ প্রকাশ করছেন।

বর্ণের আকৃতি

বৃত্তাকার অক্ষর

আপনি সৃজনশীল ও শৈল্পিক।

নির্দেশিত (Pointed) অক্ষর

আপনি আক্রমণাত্মক, তীব্র, অত্যন্ত বুদ্ধিমান ও কৌতূহলী।

সংযুক্ত অক্ষর

আপনি যুক্তিবাদী স্বভাবের এবং সাবধানে সিদ্ধান্ত নেন।

লুপিং

সংকীর্ণ “L” লুপ

আপনি টেনশন বা উত্তেজিত পরিস্থিতিতে নিজেকে সীমাবদ্ধ করে ফেলেন।

প্রশস্ত “L” লুপ

স্বাচ্ছন্দ্যময় ও স্বতঃস্ফূর্ত অভিব্যক্তি আপনার মধ্যে সহজেই বিকশিত হয়।

সংকীর্ণ “e” লুপ

আপনি অন্যদের সম্পর্কে সন্দেহপ্রবণ এবং অন্যদের আবেগ আপনাকে প্রভাবিত করতে পারে না।

প্রশস্ত “e” লুপ

আপনি খোলা মনের মানুষ এবং নতুন অভিজ্ঞতা উপভোগ করার চেষ্টা করেন।

‘i’ এর ওপর বিন্দু

“i” এর ওপরে উচ্চ বিন্দু

আপনার কল্পনাশক্তি দুর্দান্ত।

“i” এর ওপর বিন্দু কাটা বা স্ল্যাশের মতো

আপনি অত্যন্ত আত্মসমালোচক স্বভাবের। যারা তাদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয় না, এমন লোকদের আপনি পছন্দ করেন না।

“i” এর চারপাশে বৃত্ত আঁকা

আপনার দৃষ্টিভঙ্গি সুদূরপ্রসারী এবং একইসাথে আপনার মাঝে শিশুসুলভ আচরণ রয়েছে।

“i” এর ঠিক ওপর বিন্দু

আপনি যা বলেন বা করেন তাতে আপনি বিশদ-ভিত্তিক, মনোযোগী, সুশৃঙ্খল, সংগঠিত ও সহানুভূতিশীল।

 

‘t’ এর ক্রসিং

“t” এর খুব উপরে

আপনি উচ্চাকাঙ্ক্ষী, আশাবাদী ও আপনার আত্মসম্মানবোধ প্রবল।

“t” এর ঠিক মাঝখানে

আপনি আত্মবিশ্বাসী এবং নিজের পরিধির মধ্যে বিচরণ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।

দীর্ঘ ক্রস

আপনি যেকোনো বিষয়ে খুব সংকল্পবদ্ধ। ছোট কোন ব্যাপারও ছেড়ে দিতে কষ্ট পান এবং স্বভাবে একগুঁয়ে হওয়ার প্রবণতা আছে।

সংক্ষিপ্ত ক্রস

আপনি অলস এবং যে কোনো কাজের লক্ষ্যে যেতে সংকল্পের অভাব রয়েছে।

গ্রাফোলজি হলো হাতের লেখার অধ্যয়ন

খোলা বন্ধ ‘O’

খোলা ‘O’

আপনি বাকপটু, সামাজিক, অনুভূতি প্রকাশে সক্ষম, এবং সামান্য গোপনীয়তা রক্ষা করে চলতে পছন্দ করেন।

বন্ধ ‘O’

আপনি নিজের মধ্যে থাকতে পছন্দ করেন। নিজের ব্যক্তিগত অনুভূতি শেয়ার করার ক্ষেত্রে আপনি কিছুটা সীমাবদ্ধ ও অন্তর্মুখী।

ছোট হাতের কারসিভ “S”

গোলাকার ছোট হাতের কারসিভ “s”

আপনি মানুষের মন জয় করতে পছন্দ করেন এবং সংঘর্ষ এড়াতে চেষ্টা করেন।

পয়েন্টি ছোট হাতের কারসিভ “s”

আপনি নতুন জিনিস শিখতে উপভোগ করেন। সেই সাথে আপনি অনুসন্ধানী এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী।

নিচের দিকে প্রশস্ত  “s”

আপনি কর্মজীবন বা অন্যান্য সাধনায় আপনার মন কী চায় অনুসরণ করছেন না।

পৃষ্ঠা মার্জিন

বামহাতের মার্জিন

আপনি অতীতে বেশি সময় কাটান এবং কিছু ছেড়ে দিতে কষ্ট পান।

পুরো পৃষ্ঠায় সব জায়গায় লেখা

আপনি এক জায়গায় বেশিক্ষণ বসতে বা বিশ্রাম নিতে পারেন না এবং আপনার মন সারাক্ষণ বিভিন্ন বিষয়ে ভাবতে থাকে।

ডান হাতের মার্জিন

আপনি অজানা বিষয়ে ভয় পান এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে সবসময় চিন্তিত থাকেন।

 

লেখার চাপ

ভারি চাপ

আপনি প্রতিশ্রুতির প্রতি দায়বদ্ধ এবং বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে নেওয়ার ক্ষেত্রে দক্ষ। যদি চাপ অতিরিক্ত ভারী হয়, আপনি টেনশনে চলে যেতে পারেন এবং সমালোচনার প্রতি দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারেন।

হালকা চাপ

আপনি সংবেদনশীল এবং মানুষের প্রতি সহানুভূতি দেখান, কিন্তু আপনার জীবনীশক্তির অভাবও রয়েছে।

 

লেখার গতি

যদি আপনি দ্রুত লেখেন

আপনি মানুষ হিসাবে বেশ অস্থির এবং কোনো কাজে বিলম্ব বা সময় অপচয় করা পছন্দ করেন না।

যদি আপনি ধীরে লেখেন

আপনি মানুষ হিসেবে সুসংগঠিত, পদ্ধতিগত ও আত্মনির্ভরশীল।

গ্রাফোলজি সম্পর্কে জানেন কি?

স্বাক্ষর

পাঠযোগ্য নয়

আপনি নিজের মনের ভাব নিজের ভেতর রাখতেই পছন্দ করেন। তাই আপনাকে বুঝতে পারা বেশ কঠিন।

সুস্পষ্ট

আপনি আত্মবিশ্বাসী এবং নিজের গন্ডির ভেতর থাকতে পছন্দ করেন। যা আপনি নন তা হওয়ার ভান করতে হয় না।

 

নিজেকে উল্লেখ করার জন্য “I” লেখা

যারা বড় হাতের “I”  অন্য অক্ষরের চেয়ে বড় করে লিখেন

যারা অন্যান্য অক্ষরের তুলনায় ‘I’ বড় লিখেন, তারা সাধারণত অহংকারী হন।

যারা বড় হাতের “I” অন্য অক্ষরের চেয়ে ছোট করে লিখেন

অন্যান্য অক্ষরের তুলনায় ‘I’ ছোট লিখেন, তারা সাধারণত নিজেকে নিয়ে খুশি থাকেন।

হাতের লেখাকে ব্রেইন রাইটিংও বলা হয়। গ্রাফোথেরাপির মাধ্যমে একজন ব্যক্তির হাতের লেখার পরিবর্তন করে ইতিবাচক চিন্তাভাবনার প্রতি মানিয়ে নেওয়ার দিকে নিয়ে যেতে পারে এবং বিভিন্ন মানসিক সমস্যা যেমনঃ স্ব-অবমূল্যায়ন, মিথ্যা বলার প্রবণতা, উচ্চ নিয়ন্ত্রণহীন শারীরিক সমস্যা ইত্যাদি মনস্তাত্ত্বিক ও আবেগমূলক সমস্যার সমাধানে অনেক সাহায্য করতে পারে।

ছবিঃ সাটারস্টক, সাজগোজ

 

The post গ্রাফোলজি বা হাতের লেখা দিয়ে মানুষ চেনার পদ্ধতি সম্পর্কে জানেন কি? appeared first on Shajgoj.



from Shajgoj https://ift.tt/dpxCwEG
Sumaiya Rahman

Comments

Popular posts from this blog

রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা | সঠিক ইনার ওয়্যার কীভাবে সিলেক্ট করবেন?

রেগুলার ব্রা আর পুশ-আপ ব্রা, এই দু’টার মধ্যে আসলে পার্থক্য কী আর কখন কোনটা ইউজ করতে হবে, এই বিষয়গুলো আমাদের অনেকেরই অজানা। আমাদের অ্যাকটিভিটি আর আউটফিটের সাথে ইনার ওয়্যারেও ভ্যারিয়েশন আসে। যেমন সকালে ঘুম থেকে উঠে ওয়ার্ক আউট করছি, এরপর ভার্সিটি বা অফিসে যাচ্ছি, সন্ধ্যায় পার্টি অ্যাটেন্ড করছি। সব সময় কি আমরা সেইম ব্রা পরি? না তো! শাড়ি পরলে এক ধরনের ব্রা পরি, জিমে গেলে অন্য ধরনের ব্রা পরি, বাসায় থাকলে আবার আরেক রকম! কখন কোন ব্রা পরা উচিত বা কোন ড্রেসের সাথে কোনটা মানাবে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেরই কনফিউশন আছে। এই বিষয়গুলো এখনও অনেকের কাছেই ট্যাবু। দিন বদলাচ্ছে, এই সামাজিক ট্যাবু থেকে বেরিয়ে আসতে হবে সবাইকে। লঞ্জেরি মেয়েদের জন্য বেসিক একটি জিনিস। তাই লঞ্জেরির ক্যাটাগরিটা আমাদের জেনে রাখা উচিত। পুশ-আপ ব্রা কেন ইউজ করে, এটাই এখনও অনেক মেয়েরা জানে না! রেগুলার ব্রা এর সাথে সাথে নিজের কালেকশনে পুশ-আপ ব্রা কেন রাখা উচিত, সেটা কিন্তু অনেকে বুঝতে পারে না। চলুন এই কনফিউশনগুলো আজ দূর করা যাক। রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা    বেসিক রেগুলার ব্রা-এর ক্ষেত্রে ফেব্রিক ম্যাটেরিয়াল ও কমফোর্টের বিষ...

বিবি ক্রিম vs সিসি ক্রিম | স্কিন টাইপ অনুযায়ী কোনটি আপনার জন্য স্যুইটেবল?

ন্যাচারাল মেকআপ লুকের জন্য এখন বিবি ক্রিম ও সিসি ক্রিম বেশ জনপ্রিয়। পার্টি মেকআপ বা ফুল কভারেজ মেকআপের ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন ইউজ করা হয়। কিন্তু যারা রেগুলার হালকা মেকআপ করে বাইরে বের হন, তাদের জন্য বেস্ট অপশন হচ্ছে BB বা CC ক্রিম । কিন্তু আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না যে স্কিন টাইপ ও কনসার্ন অনুযায়ী কীভাবে রাইট প্রোডাক্টটি সিলেক্ট করতে হবে। এই দু’টি মেকআপ প্রোডাক্টের বেনিফিট বা কার্যকারিতা নিয়ে আজকের ফিচার। এগুলোর মধ্যে বেসিক ডিফারেন্সটা আসলে কোথায়, সেটাও জানা হয়ে যাবে। বিবি ক্রিম BB (Beauty Balm, Blemish Balm) ক্রিম স্কিনকে ইভেন টোনড করে এবং ব্লেমিশ হাইড করে ফ্ললেস লুক দেয় নিমিষেই। এতে স্কিন ময়েশ্চারাইজিং ও হাইড্রেটিং এলিমেন্টস থাকে, যার কারণে ড্রাই বা নরমাল স্কিনের জন্য এটি একদম পারফেক্ট। এর টেক্সচার ফাউন্ডেশনের থেকে লাইট, তাই কভারেজটাও হয় একদম ন্যাচারাল। মানে একদমই হেভি ফিল হয় না, আর স্কিনটাও পিকচার পারফেক্ট দেখায়। অনেক বিবি ক্রিমে সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর বা SPF থাকে। সিসি ক্রিম CC (Color Corrector, Complexion Corrector) ক্রিমের ফর্মুলা লাইট ওয়েট ও লং লাস্টিং। ম্যাট ফর্মুলার হওয়াতে অয়েল...

লো পোরোসিটি চুল | কীভাবে চিনবেন এবং সঠিক যত্ন নিবেন?

একরাশ সুন্দর ও ঝলমলে চুল কে না চায়? কিন্তু অনেক সময় সঠিক যত্নের অভাবে সুন্দর চুলগুলো দিন দিন নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। চুলের যত্নের ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে সবচেয়ে বড় ভুল হলো পোরোসিটি না বুঝে হেয়ার কেয়ার করা। এতে করে চুল আরো ড্যামেজ হওয়ার চান্স থাকে। আজকের ফিচারটি মূলত লো পোরোসিটি হেয়ার কেয়ার নিয়ে। লো পোরোসিটি চুল কীভাবে বুঝবো, কীভাবে যত্ন নিতে হবে, কী ব্যবহার করা যাবে ও যাবেনা ইত্যাদি বিস্তারিত জানবো আজকের ফিচারে। লো পোরোসিটি বলতে কী বোঝানো হয়? পোরোসিটি শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে ছিদ্র। ত্বকে যেমন অসংখ্য পোর বা ছিদ্র থাকে, চুলের ক্ষেত্রেও কিন্তু তাই রয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি চুলে অসংখ্য ছিদ্র বিদ্যমান, যার মাধ্যমে চুলে আর্দ্রতা প্রবেশ করে এবং চুল আর্দ্রতা ধরে রাখার চেষ্টা করে। একেই হেয়ার পোরোসিটি বলে। পোরোসিটি ৩ রকম, হাই, মিডিয়াম ও লো। এই হেয়ার পোরোসিটির মাত্রা প্রত্যেক মানুষের ক্ষেত্রে আলাদা হয়ে থাকে। লো পোরোসিটির চুলগুলো কম ছিদ্র সম্পন্ন হয়ে থাকে। লো পোরোসিটি চুলের কিউটিকল লেয়ার খুব শক্ত ভাবে সংযুক্ত থাকে। যার ফলে এ ধরনের চুল আর্দ্রতা সহজে গ্রহণ করতে পারেনা, তবে একবার আর্দ্রতা গ্রহণ করলে এ ধরনের...