Skip to main content

মজাদার ফুলকপির কাটলেট এর রেসিপি বানিয়ে নিন খুব সহজেই

শীতের সবজি হিসেবে ফুলকপি সবারই পছন্দের। এই ফুলকপি দিয়ে যেকোনো তরকারি রান্নার পাশাপাশি অনেকে মজাদার নাস্তার আইটেমও বানানো যায়। আজকে শেয়ার করছি মজাদার ফুলকপির কাটলেট যা খুব সহজেই বিকালের নাস্তা হিসেবে বাসায় বানিয়ে নিতে পারবেন।

কী কী উপকরণ লাগবে?

ফুলকপি- বড় সাইজের ১টি
আলু- বড় সাইজের ১টি
ডিম- ২টি
আদা বাটা- ১/২ চা চামচ
হলুদ- সামান্য পরিমাণ
চাট মশলা- ১ চা চামচ
ভাজা জিরা গুড়া- ১ চা চামচ
গরম মশলা গুড়া- ১/২ চা চামচ
পেয়াজ কুচি- ১ কাপ
কাঁচামরিচ কুচি- ১ চা চামচ
ধনিয়া পাতা কুচি- ১ টেবিল চামচ
লবন- স্বাদমতো
ব্রেড ক্রাম্ব- ২ কাপ
তেল– ভাজার জন্য

কীভাবে তৈরি করবেন মজাদার ফুলকপির কাটলেট

১) ফুলকপি ছোট ছোট টুকরো করে সামান্য পরিমাণে হলুদ ও লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। অন্যদিকে ১টি ডিম ও আলু সিদ্ধ করে নিন।

২) একটি পাত্রে সিদ্ধ করা ফুলকপি, আলু ও ডিম নিয়ে তার মধ্যে একে একে আদা বাটা, পেয়াজ কুচি, কাঁচামরিচ কুচি, ধনিয়া পাতা কুচি এবং সব মসলা দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন।

৩) এবার আপনার পছন্দমতো কাটলেটের শেইপ করে নিন। অন্য একটি পাত্রে ১টি ডিম হালকা লবণ দিয়ে ফেটে নিন। কাটলেটগুলো প্রথমে ডিমে চুবিয়ে নিন এরপর ভালোভাবে ব্রেড ক্রাম্প দিয়ে কোটিং করে নিন। আপনি চাইলে এইভাবে কাটলেটগুলো ২ সপ্তাহ পর্যন্ত ডীপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারেন।

৪) এবার কাটলেটগুলো ডুবো তেলে গোল্ডেন ব্রাউন করে ভেজে তুলে ফেলুন।

ব্যস, রেডি হয়ে গেল মজাদার ফুলকপির কাটলেট। সস দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন আর পরিবারের সবাই মিলে ইনজয় করুন এই নাস্তা।

ছবিঃ সাটারস্টক।

The post মজাদার ফুলকপির কাটলেট এর রেসিপি বানিয়ে নিন খুব সহজেই appeared first on Shajgoj.



from Shajgoj https://ift.tt/NqE1hzJ
Apsara Hossain

Comments

Popular posts from this blog

রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা | সঠিক ইনার ওয়্যার কীভাবে সিলেক্ট করবেন?

রেগুলার ব্রা আর পুশ-আপ ব্রা, এই দু’টার মধ্যে আসলে পার্থক্য কী আর কখন কোনটা ইউজ করতে হবে, এই বিষয়গুলো আমাদের অনেকেরই অজানা। আমাদের অ্যাকটিভিটি আর আউটফিটের সাথে ইনার ওয়্যারেও ভ্যারিয়েশন আসে। যেমন সকালে ঘুম থেকে উঠে ওয়ার্ক আউট করছি, এরপর ভার্সিটি বা অফিসে যাচ্ছি, সন্ধ্যায় পার্টি অ্যাটেন্ড করছি। সব সময় কি আমরা সেইম ব্রা পরি? না তো! শাড়ি পরলে এক ধরনের ব্রা পরি, জিমে গেলে অন্য ধরনের ব্রা পরি, বাসায় থাকলে আবার আরেক রকম! কখন কোন ব্রা পরা উচিত বা কোন ড্রেসের সাথে কোনটা মানাবে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেরই কনফিউশন আছে। এই বিষয়গুলো এখনও অনেকের কাছেই ট্যাবু। দিন বদলাচ্ছে, এই সামাজিক ট্যাবু থেকে বেরিয়ে আসতে হবে সবাইকে। লঞ্জেরি মেয়েদের জন্য বেসিক একটি জিনিস। তাই লঞ্জেরির ক্যাটাগরিটা আমাদের জেনে রাখা উচিত। পুশ-আপ ব্রা কেন ইউজ করে, এটাই এখনও অনেক মেয়েরা জানে না! রেগুলার ব্রা এর সাথে সাথে নিজের কালেকশনে পুশ-আপ ব্রা কেন রাখা উচিত, সেটা কিন্তু অনেকে বুঝতে পারে না। চলুন এই কনফিউশনগুলো আজ দূর করা যাক। রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা    বেসিক রেগুলার ব্রা-এর ক্ষেত্রে ফেব্রিক ম্যাটেরিয়াল ও কমফোর্টের বিষ...

বিবি ক্রিম vs সিসি ক্রিম | স্কিন টাইপ অনুযায়ী কোনটি আপনার জন্য স্যুইটেবল?

ন্যাচারাল মেকআপ লুকের জন্য এখন বিবি ক্রিম ও সিসি ক্রিম বেশ জনপ্রিয়। পার্টি মেকআপ বা ফুল কভারেজ মেকআপের ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন ইউজ করা হয়। কিন্তু যারা রেগুলার হালকা মেকআপ করে বাইরে বের হন, তাদের জন্য বেস্ট অপশন হচ্ছে BB বা CC ক্রিম । কিন্তু আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না যে স্কিন টাইপ ও কনসার্ন অনুযায়ী কীভাবে রাইট প্রোডাক্টটি সিলেক্ট করতে হবে। এই দু’টি মেকআপ প্রোডাক্টের বেনিফিট বা কার্যকারিতা নিয়ে আজকের ফিচার। এগুলোর মধ্যে বেসিক ডিফারেন্সটা আসলে কোথায়, সেটাও জানা হয়ে যাবে। বিবি ক্রিম BB (Beauty Balm, Blemish Balm) ক্রিম স্কিনকে ইভেন টোনড করে এবং ব্লেমিশ হাইড করে ফ্ললেস লুক দেয় নিমিষেই। এতে স্কিন ময়েশ্চারাইজিং ও হাইড্রেটিং এলিমেন্টস থাকে, যার কারণে ড্রাই বা নরমাল স্কিনের জন্য এটি একদম পারফেক্ট। এর টেক্সচার ফাউন্ডেশনের থেকে লাইট, তাই কভারেজটাও হয় একদম ন্যাচারাল। মানে একদমই হেভি ফিল হয় না, আর স্কিনটাও পিকচার পারফেক্ট দেখায়। অনেক বিবি ক্রিমে সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর বা SPF থাকে। সিসি ক্রিম CC (Color Corrector, Complexion Corrector) ক্রিমের ফর্মুলা লাইট ওয়েট ও লং লাস্টিং। ম্যাট ফর্মুলার হওয়াতে অয়েল...

লো পোরোসিটি চুল | কীভাবে চিনবেন এবং সঠিক যত্ন নিবেন?

একরাশ সুন্দর ও ঝলমলে চুল কে না চায়? কিন্তু অনেক সময় সঠিক যত্নের অভাবে সুন্দর চুলগুলো দিন দিন নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। চুলের যত্নের ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে সবচেয়ে বড় ভুল হলো পোরোসিটি না বুঝে হেয়ার কেয়ার করা। এতে করে চুল আরো ড্যামেজ হওয়ার চান্স থাকে। আজকের ফিচারটি মূলত লো পোরোসিটি হেয়ার কেয়ার নিয়ে। লো পোরোসিটি চুল কীভাবে বুঝবো, কীভাবে যত্ন নিতে হবে, কী ব্যবহার করা যাবে ও যাবেনা ইত্যাদি বিস্তারিত জানবো আজকের ফিচারে। লো পোরোসিটি বলতে কী বোঝানো হয়? পোরোসিটি শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে ছিদ্র। ত্বকে যেমন অসংখ্য পোর বা ছিদ্র থাকে, চুলের ক্ষেত্রেও কিন্তু তাই রয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি চুলে অসংখ্য ছিদ্র বিদ্যমান, যার মাধ্যমে চুলে আর্দ্রতা প্রবেশ করে এবং চুল আর্দ্রতা ধরে রাখার চেষ্টা করে। একেই হেয়ার পোরোসিটি বলে। পোরোসিটি ৩ রকম, হাই, মিডিয়াম ও লো। এই হেয়ার পোরোসিটির মাত্রা প্রত্যেক মানুষের ক্ষেত্রে আলাদা হয়ে থাকে। লো পোরোসিটির চুলগুলো কম ছিদ্র সম্পন্ন হয়ে থাকে। লো পোরোসিটি চুলের কিউটিকল লেয়ার খুব শক্ত ভাবে সংযুক্ত থাকে। যার ফলে এ ধরনের চুল আর্দ্রতা সহজে গ্রহণ করতে পারেনা, তবে একবার আর্দ্রতা গ্রহণ করলে এ ধরনের...