Skip to main content

রিবন্ডিং নাকি কেরাটিন ট্রিটমেন্ট, কোনটি আপনার জন্য পারফেক্ট?

কোনো অকেশন বা ইভেন্টে যাওয়ার জন্য নিজের পছন্দের আউটফিট পরে, সুন্দরভাবে সেজেগুজে যদি দেখতে পান, চুল একদম ফ্রিজি হয়ে আছে, চুলে কোনো শাইন নেই, সিল্কি ভাবও নেই তখন মনটাই খারাপ হয়ে যায়, তাইনা? সত্যি বলতে চুল রাফ ও আনম্যানেজেবল হয়ে থাকলে স্টাইলিংয়ের ক্ষেত্রে বেশ স্ট্রাগল করতে হয়। দেখা যায়, চুল ছেড়েও রাখা যায় না, আবার শখ করে কোনো হেয়ারস্টাইল করলেও দেখতে ভালো লাগেনা। রিবন্ডিং ও কেরাটিন ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই সিল্কি, স্ট্রেইট এবং হেলদি লুকিং চুল পাওয়া পসিবল। তবে অনেকেই এই দু’টো ট্রিটমেন্টের পার্থক্য বুঝতে পারেন না, যার ফলে ডিসিশন নিতে পারেন না যে কোনটি তাদের চুলের জন্য বেশি স্যুইটেবল হবে। আপনাদের সব কনফিউশন ক্লিয়ার করতে আজকের ফিচারে থাকছে রিবন্ডিং নাকি কেরাটিন কোন ট্রিটমেন্টটি আপনার জন্য ভালো হবে তা নিয়ে বিস্তারিত।

রিবন্ডিং ও কেরাটিন ট্রিটমেন্ট কি সেইম

অনেকেই মনে করেন, রিবন্ডিং ও কেরাটিন ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে যেহেতু স্ট্রেইট, স্মুথ ও ম্যানেজেবল হেয়ার পাওয়া যায়, তাই এগুলোর মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য নেই। এটি একটি বড় মিসকনসেপশন। এই দু’টো ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে একই রকম আউটপুট আসে ঠিকই, কিন্তু এগুলোর প্রসেস একদমই আলাদা।

রিবন্ডিং আসলে কী?

রিবন্ডিং আসলে কী

হেয়ার রিবন্ডিং কেমিক্যাল স্ট্রেইটেনিং নামেও বেশ পরিচিত। এটি এমন একটি হেয়ার ট্রিটমেন্ট যেটিতে ফরম্যালডিহাইড বা অ্যালডিহাইডের মতো কেমিক্যাল অ্যাপ্লাই করার মাধ্যমে আমাদের চুলের ন্যাচারাল স্ট্রাকচারকে পুরোপুরি চেঞ্জ করে ফেলা হয়। এই ট্রিটমেন্টে প্রথমে কেমিক্যালের সাহায্যে হেয়ার ফলিকলে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিডের ন্যাচারাল স্ট্রাকচার বা বন্ডগুলো ভেঙে ফেলা হয়। তারপর হিট আয়রন এবং আরো কিছু কেমিক্যাল ব্যবহার করে হেয়ার শ্যাফটে, অর্থাৎ চুলের বাইরের অংশে নতুন টেক্সচার নিয়ে আসা হয়। তখন চুল একদম স্ট্রেইট হয়ে যায় এবং চুলে একটা আলাদা শাইনও নজরে আসে।

যেহেতু রিবন্ডিং করলে লম্বা সময় ধরে চুল স্ট্রেইট ও ফ্রিজ ফ্রি থাকে, তাই রেগুলার চুল স্ট্রেইট করতে হয় না, ফলে ড্যামেজ থেকে চুল অনেকটাই প্রোটেক্ট করা যায়। তবে হ্যাঁ, আমাদের হেয়ার গ্রো করার কারণে একবার রিবন্ডিং করলে নির্দিষ্ট সময় পরপর তা রিটাচ করতে হয়।

কেরাটিন ট্রিটমেন্ট কী

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না, কেরাটিন নামক প্রোটিন কিন্তু আমাদের চুলেই বিদ্যমান থাকে। কেরাটিনকে স্ট্রাকচারাল প্রোটিন বলা হয়ে থাকে। এটি হেয়ার গ্রোথ প্রমোট করার পাশাপাশি আমাদের হেয়ার স্ট্র‍্যান্ডগুলোকে স্ট্রং ও স্টেবল রাখতে সাহায্য করে। সেই সাথে এটি আমাদের চুলকে বিভিন্ন ড্যামেজ থেকে রক্ষা করার জন্য প্রটেকশন ব্যারিয়ার হিসেবেও কাজ করে। তবে সান এক্সপোজার, হেয়ার ব্লিচিং কিংবা হার্মফুল কেমিক্যালযুক্ত শ্যাম্পু-কন্ডিশনার ব্যবহারের কারণে চুলে কেরাটিনের পরিমাণ কমে যায়।

কেরাটিন ট্রিটমেন্ট এমন একটি হেয়ার ট্রিটমেন্ট যেটির মাধ্যমে চুলে প্রোটিন ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয়। অর্থাৎ এই ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে চুলের ন্যাচারাল স্ট্রাকচারে কোনো চেঞ্জ করা হয় না, অর্থাৎ চুলের অ্যামাইনো এসিডের বন্ডগুলো আগের মতোই থাকে। এই ট্রিটমেন্টে হেয়ার শ্যাফটের মাধ্যমে কেরাটিন ইনফিউজড করা হয়, যাতে করে চুলের ন্যাচারাল বন্ডগুলো আরো স্ট্রং হতে পারে। এই কারণেই কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করা হলে চুল আগের চাইতে অনেক হেলদি লুকিং ও ম্যানেজেবল হয়ে ওঠে। সেই সাথে এই ট্রিটমেন্ট আমাদের হেয়ার স্ট্র‍্যান্ডগুলোকে স্মুথ করে তুলতেও সাহায্য করে।

রিবন্ডিং নাকি কেরাটিন কোনটি চুজ করবেন

রিবন্ডিং নাকি কেরাটিন এর মধ্যে কোনটি বেছে নেবেন

রিবন্ডিং ও কেরাটিন ট্রিটমেন্ট দু’টোরই দারুণ কিছু বেনিফিটস রয়েছে। নিজের জন্য কোন ট্রিটমেন্টটি চুজ করবেন সেই ডিসিশন নিতে কনসিডার করুন এই পয়েন্টগুলো।

হেয়ার টাইপ ও কনসার্ন

যদি আপনার চুল ঘন, কার্লি কিংবা ওয়েভি হয়ে থাকে এবং কোনো ড্যামেজ না থাকে, সেক্ষেত্রে রিবন্ডিং হতে পারে আপনার জন্য পারফেক্ট চয়েস। তবে থিন ও ড্যামেজড হেয়ার হয়ে থাকলে রিবন্ডিং অ্যাভয়েড করাই বেটার। কারণ এই ধরণের চুলে রিবন্ডিং করলে হেয়ারফল বেড়ে যাওয়ার চান্স থাকে। অন্যদিকে যদি আপনার চুলে ড্যামেজ থাকে, সেই সাথে চুল রাফ, ফ্রিজি ও আনম্যানেজেবল হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে কেরাটিন ট্রিটমেন্ট বেছে নিতে পারেন নিশ্চিন্তে।

প্রায়োরিটি

আপনি যদি চুলের স্ট্রাকচারে কোনো চেঞ্জ না এনে ফ্রিজ ফ্রি, সফট, ম্যানেজেবল চুল পেতে চান, তাহলে কেরাটিন ট্রিটমেন্টই বেটার অপশন। আর যদি শুধুমাত্র স্ট্রেইট চুল পাওয়াই আপনার মূল প্রায়োরিটি হয়, সেক্ষেত্রে রিবন্ডিং করার সাজেশন থাকবে।

স্থায়ীত্ব

সাধারণত একবার রিবন্ডিং করা হলে তার আউটপুট ছয় থেকে আট মাস পর্যন্ত পাওয়া যায়। অন্যদিকে কেরাটিন ট্রিটমেন্টের রেজাল্ট তিন থেকে ছয় মাসের মতো থাকে। যদি তুলনামূলক বেশি সময় ধরে স্ট্রেইট ও ম্যানেজেবল চুল পেতে চান, তাহলে রিবন্ডিং বেছে নিতে পারেন, অন্যথায় কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করতে পারেন।

বাজেট

সাধারণত কেরাটিন ট্রিটমেন্টের খরচ রিবন্ডিংয়ের চাইতে কিছুটা বেশি হয়ে থাকে। তাই যদি আপনাদের বাজেট ইস্যু থাকে, অর্থাৎ অল্প বাজেটের মধ্যে হেয়ার লুকে পরিবর্তন আনতে চান, সেক্ষেত্রে রিবন্ডিং বেছে নিতে পারেন। অন্যদিকে যদি বাজেটের লিমিটেশন না থাকে এবং চুলের হারিয়ে যাওয়া স্মুথনেস ফিরে পেতে চান, তাহলে কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করাতে পারেন।

ট্রিটমেন্ট করার পর মেইনটেইন করুন

মেনটেইনেন্স

রিবন্ডিং করার পর চুল সঠিকভাবে মেনটেইন করার জন্য কিছু বেসিক স্টেপস ফলো করলেই এনাফ। তবে কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করার পর হেয়ারকেয়ারে অনেক বেশি এফোর্ট ও সময় দিতে হয়। যদি আপনার হাতে সে সময়টুকু থাকে, তাহলে নির্দ্বিধায় কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করাতে পারেন। আর যদি খুব বিজি ডেইলি সিডিউল থাকে এবং চুলের প্রোপার কেয়ার নেয়ার সময় না পান, তাহলে সাজেস্ট করবো রিবন্ডিং বেছে নিতে।

লেখার শেষে পরামর্শ থাকবে, রিবন্ডিং নাকি কেরাটিন ট্রিটমেন্ট যেটিই করুন না কেন, ভালো কোনো বিউটি স্যালন থেকে করার চেষ্টা করুন। কারণ অদক্ষ কারো কাছ থেকে এই ট্রিটমেন্টগুলো করালে পরবর্তীতে চুলের পার্মানেন্ট ড্যামেজ হতে পারে। সেই সাথে চুলের যত্নে অথেনটিক প্রোডাক্টস ইউজ করতে ভুলবেন না। অথেনটিক ও হাই কোয়ালিটির প্রোডাক্টস কোথায় পাওয়া যায় তা অনেকেরই প্রশ্ন। আমি আমার মেকআপ, স্কিনকেয়ার ও হেয়ার কেয়ার প্রোডাক্টসের জন্য সবসময় সাজগোজকেই প্রিফার করি। সাজগোজের বেশ কয়েকটি ফিজিক্যাল শপ রয়েছে। এই শপগুলো যমুনা ফিউচার পার্ক, সীমান্ত সম্ভার, বেইলি রোডের ক্যাপিটাল সিরাজ সেন্টার, ইস্টার্ন মল্লিকা, ওয়ারীর র‍্যাংকিন স্ট্রিট, বসুন্ধরা সিটি, উত্তরার পদ্মনগর (জমজম টাওয়ারের বিপরীতে), মিরপুরের কিংশুক টাওয়ারে ও চট্টগ্রামের খুলশি টাউন সেন্টারে অবস্থিত। এই শপগুলোর পাশাপাশি চাইলে অনলাইনে শপ.সাজগোজ.কম থেকেও কিনতে পারেন আপনার দরকারি বা পছন্দের সব প্রোডাক্ট।

ছবিঃ সাজগোজ।

The post রিবন্ডিং নাকি কেরাটিন ট্রিটমেন্ট, কোনটি আপনার জন্য পারফেক্ট? appeared first on Shajgoj.



from Shajgoj https://ift.tt/sD3Na5U
Apsara Hossain

Comments

Popular posts from this blog

রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা | সঠিক ইনার ওয়্যার কীভাবে সিলেক্ট করবেন?

রেগুলার ব্রা আর পুশ-আপ ব্রা, এই দু’টার মধ্যে আসলে পার্থক্য কী আর কখন কোনটা ইউজ করতে হবে, এই বিষয়গুলো আমাদের অনেকেরই অজানা। আমাদের অ্যাকটিভিটি আর আউটফিটের সাথে ইনার ওয়্যারেও ভ্যারিয়েশন আসে। যেমন সকালে ঘুম থেকে উঠে ওয়ার্ক আউট করছি, এরপর ভার্সিটি বা অফিসে যাচ্ছি, সন্ধ্যায় পার্টি অ্যাটেন্ড করছি। সব সময় কি আমরা সেইম ব্রা পরি? না তো! শাড়ি পরলে এক ধরনের ব্রা পরি, জিমে গেলে অন্য ধরনের ব্রা পরি, বাসায় থাকলে আবার আরেক রকম! কখন কোন ব্রা পরা উচিত বা কোন ড্রেসের সাথে কোনটা মানাবে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেরই কনফিউশন আছে। এই বিষয়গুলো এখনও অনেকের কাছেই ট্যাবু। দিন বদলাচ্ছে, এই সামাজিক ট্যাবু থেকে বেরিয়ে আসতে হবে সবাইকে। লঞ্জেরি মেয়েদের জন্য বেসিক একটি জিনিস। তাই লঞ্জেরির ক্যাটাগরিটা আমাদের জেনে রাখা উচিত। পুশ-আপ ব্রা কেন ইউজ করে, এটাই এখনও অনেক মেয়েরা জানে না! রেগুলার ব্রা এর সাথে সাথে নিজের কালেকশনে পুশ-আপ ব্রা কেন রাখা উচিত, সেটা কিন্তু অনেকে বুঝতে পারে না। চলুন এই কনফিউশনগুলো আজ দূর করা যাক। রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা    বেসিক রেগুলার ব্রা-এর ক্ষেত্রে ফেব্রিক ম্যাটেরিয়াল ও কমফোর্টের বিষ...

বিবি ক্রিম vs সিসি ক্রিম | স্কিন টাইপ অনুযায়ী কোনটি আপনার জন্য স্যুইটেবল?

ন্যাচারাল মেকআপ লুকের জন্য এখন বিবি ক্রিম ও সিসি ক্রিম বেশ জনপ্রিয়। পার্টি মেকআপ বা ফুল কভারেজ মেকআপের ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন ইউজ করা হয়। কিন্তু যারা রেগুলার হালকা মেকআপ করে বাইরে বের হন, তাদের জন্য বেস্ট অপশন হচ্ছে BB বা CC ক্রিম । কিন্তু আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না যে স্কিন টাইপ ও কনসার্ন অনুযায়ী কীভাবে রাইট প্রোডাক্টটি সিলেক্ট করতে হবে। এই দু’টি মেকআপ প্রোডাক্টের বেনিফিট বা কার্যকারিতা নিয়ে আজকের ফিচার। এগুলোর মধ্যে বেসিক ডিফারেন্সটা আসলে কোথায়, সেটাও জানা হয়ে যাবে। বিবি ক্রিম BB (Beauty Balm, Blemish Balm) ক্রিম স্কিনকে ইভেন টোনড করে এবং ব্লেমিশ হাইড করে ফ্ললেস লুক দেয় নিমিষেই। এতে স্কিন ময়েশ্চারাইজিং ও হাইড্রেটিং এলিমেন্টস থাকে, যার কারণে ড্রাই বা নরমাল স্কিনের জন্য এটি একদম পারফেক্ট। এর টেক্সচার ফাউন্ডেশনের থেকে লাইট, তাই কভারেজটাও হয় একদম ন্যাচারাল। মানে একদমই হেভি ফিল হয় না, আর স্কিনটাও পিকচার পারফেক্ট দেখায়। অনেক বিবি ক্রিমে সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর বা SPF থাকে। সিসি ক্রিম CC (Color Corrector, Complexion Corrector) ক্রিমের ফর্মুলা লাইট ওয়েট ও লং লাস্টিং। ম্যাট ফর্মুলার হওয়াতে অয়েল...

লো পোরোসিটি চুল | কীভাবে চিনবেন এবং সঠিক যত্ন নিবেন?

একরাশ সুন্দর ও ঝলমলে চুল কে না চায়? কিন্তু অনেক সময় সঠিক যত্নের অভাবে সুন্দর চুলগুলো দিন দিন নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। চুলের যত্নের ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে সবচেয়ে বড় ভুল হলো পোরোসিটি না বুঝে হেয়ার কেয়ার করা। এতে করে চুল আরো ড্যামেজ হওয়ার চান্স থাকে। আজকের ফিচারটি মূলত লো পোরোসিটি হেয়ার কেয়ার নিয়ে। লো পোরোসিটি চুল কীভাবে বুঝবো, কীভাবে যত্ন নিতে হবে, কী ব্যবহার করা যাবে ও যাবেনা ইত্যাদি বিস্তারিত জানবো আজকের ফিচারে। লো পোরোসিটি বলতে কী বোঝানো হয়? পোরোসিটি শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে ছিদ্র। ত্বকে যেমন অসংখ্য পোর বা ছিদ্র থাকে, চুলের ক্ষেত্রেও কিন্তু তাই রয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি চুলে অসংখ্য ছিদ্র বিদ্যমান, যার মাধ্যমে চুলে আর্দ্রতা প্রবেশ করে এবং চুল আর্দ্রতা ধরে রাখার চেষ্টা করে। একেই হেয়ার পোরোসিটি বলে। পোরোসিটি ৩ রকম, হাই, মিডিয়াম ও লো। এই হেয়ার পোরোসিটির মাত্রা প্রত্যেক মানুষের ক্ষেত্রে আলাদা হয়ে থাকে। লো পোরোসিটির চুলগুলো কম ছিদ্র সম্পন্ন হয়ে থাকে। লো পোরোসিটি চুলের কিউটিকল লেয়ার খুব শক্ত ভাবে সংযুক্ত থাকে। যার ফলে এ ধরনের চুল আর্দ্রতা সহজে গ্রহণ করতে পারেনা, তবে একবার আর্দ্রতা গ্রহণ করলে এ ধরনের...