Skip to main content

হয়র এজ কন হয় এব কভব এই পরসস সল কর যয়?

সদ্য ত্রিশের কোঠায় পা দিয়েছে মৌলি। ব্যবসা, সংসার সব মিলিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় কাটে তার। ইদানিং সে খেয়াল করেছে তার কয়েকটি চুল সাদা হয়ে গিয়েছে। বেশ চিন্তায় পড়ে গেলো সে। এতটাও তো তার বয়স হয়নি যে চুল পেকে যাবে! এখন উপায়? চুল সাদা হয়ে যাওয়ার যে প্রবলেম মৌলি ফেইস করছে একে বলে হেয়ার এজিং বা চুলের বার্ধক্য। আজ আমরা এই বিষয়টি নিয়েই বিস্তারিত জানবো।

হেয়ার এজিং কী?

হেয়ার এজিং শব্দটির মধ্যেই লুকিয়ে আছে এর অর্থ। অর্থাৎ এখানে সময়ের সাথে সাথে চুলের বার্ধক্য বোঝাচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, হেয়ার এজিং কেন হয়? মূলত সময়ের সাথে সাথে যেমন আমাদের ত্বকে বয়সের ছাপ বা প্রভাব পড়ে, তেমনই আমাদের চুলের উপরেও বয়সের প্রভাব পড়ে। অর্থাৎ এই এজিং থেকে যেমন আমাদের ত্বক রক্ষা পায় না, তেমনই রক্ষা পায় না আমাদের হেয়ার ও স্ক্যাল্পও। অবশ্যই বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বক ও চুলে এজিং সাইনস দেখা দিবে। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে আমরা অন্তত এজিং প্রসেসকে স্লো করতে পারি। আর এ কারণে হেয়ার এজিংকে কিছুটা হলেও কন্ট্রোলে রাখা সম্ভব। এর ফলে যেকোনো বয়সেই চুল তার নিজস্ব লাবণ্য ধরে রাখতে পারবে।

হেয়ার এজিং

কেন এমন হয়?

হেয়ার এজিং হওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে। তাই সাদা চুল দেখার পর অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা না করে কেন এমন হতে পারে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আগে জেনে নিন।

১) বয়স বৃদ্ধি

বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে আমাদের বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে, যার প্রভাব আমাদের চুলেও দেখা দেয়। এই পরিবর্তনের মধ্যে আছে-

  • শরীরে বিভিন্ন খনিজ ও ভিটামিনের ঘাটতি হওয়া
  • ব্লাড সার্কুলেশন কমে যাওয়া
  • মেলানিন প্রোডাকশন কমে যাওয়া ইত্যাদি

এসব কারণে চুল সাদা হয়ে যায় বা পাকা চুল দেখা দেয়। তবে সবসময় যে বয়স হলেই চুল পাকে বা ধূসর হয়ে যায় তা নয়, অনেক সময় বয়স হওয়ারও অনেক আগে থেকে এ সমস্যা দেখা দেয়। এ সকল ক্ষেত্রে বংশগত কারণ এবং শারীরিক বিভিন্ন সমস্যাও জড়িত। বয়সের সাথে সাথে অনেক সময়ই চুল অতিমাত্রায় পড়তে দেখা যায়, যাকে আমরা অ্যালোপেসিয়া বলে থাকি। এর ফলে দেখা দেয় টাক সমস্যা। এছাড়াও এর কারণে চুল তার মসৃণতা হারায়, চুল পাতলা হতে থাকে। তাই বয়সের সাথে সাথে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, খনিজ, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ইত্যাদি গ্রহণ বাড়াতে হবে। যাতে শরীর তার ঘাটতি পূরণ করে চুল ও ত্বক প্রাণবন্ত রাখতে পারে।

হেয়ার এজিং প্রিভেন্ট করতে খাবার

২) হরমোনাল চেঞ্জ

বয়সের সাথে সাথে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের হরমোনাল চেঞ্জ হয়। বিশেষত যখন নারীদের মেনোপজের সময় হয়, তখন হরমোনাল প্রবলেম বেশি হতে পারে। যার কারণে চুল পড়া, পেকে যাওয়া, হেয়ার স্ট্রাকচার চেঞ্জ হওয়া, অতিরিক্ত ড্রাই ও ফ্রিজি হেয়ারের মতো সমস্যা দেখা দেয়। তাই এ সময় সঠিক পরিমাণে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া উচিত। প্রয়োজনে বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে হবে। এছাড়াও বেসিক হেয়ার কেয়ার চুলের সমস্যা অনেক ক্ষেত্রেই কমিয়ে দেয়।

৩) আনহেলদি লাইফস্টাইল

আমাদের জীবনযাত্রার ধরন বা লাইফস্টাইল যে শুধু আমাদের শরীর আর ত্বকেই প্রভাব ফেলে তা নয়, বরং চুলের উপরও এর প্রভাব অনেক বেশি। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার যে বিষয়গুলো চুলের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে সেগুলো হচ্ছে-

  • রাত জাগা ও কম ঘুমানো
  • জাংক ফুড খাওয়া
  • প্রয়োজনীয় খনিজ ও ভিটামিন যুক্ত খাবার না খাওয়া
  • সঠিক মাত্রায় পানি পান না করা
  • বাইরের খোলা খাবার খাওয়া
  • প্রোটিনের চাহিদা পূরণ না করা
  • অতিরিক্ত তেল, মসলা বা মিষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহণ ইত্যাদি

এসব কারণে স্ক্যাল্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়, হেয়ার ফলিকল ড্যামেজ হয়, চুল ড্রাই ও রাফ হয়ে যায় এবং চুল তার স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা হারায়। যার কারণে হেয়ার এজিং এর সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই ত্বকের পাশাপাশি অল্প বয়সেই যেন চুলের বার্ধক্যের মতো সমস্যা না হয় সেজন্য আমাদের একটি হেলদি লাইফস্টাইল মেনে চলতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। কারণ চুল ভালো রাখার জন্য শুধুমাত্র বাহির থেকে প্রোডাক্ট ব্যবহার নয়, বরং ভেতর থেকেও পুষ্টি সরবরাহ করা প্রয়োজন।

রাতে ঘুম না হওয়া

৪) অতিরিক্ত কেমিক্যাল ও হিট স্টাইলিং টুলসের ব্যবহার 

আমরা অনেকেই চুলে কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট করি। অতিরিক্ত কেমিক্যালের ব্যবহার হেয়ার শ্যাফটকে ড্যামেজ করে দেয়। এতে চুল থেকে ন্যাচারাল অয়েল ও প্রোটিন ওয়াশ আউট হয়ে যায়। যার কারণে চুল দুর্বল হয়ে ভঙ্গুর হতে শুরু করে। সেই সাথে দেখা দিতে পারে হেয়ার এজিং। এছাড়া বিভিন্ন হিট স্টাইলিং টুলস যেমন- ফ্ল্যাট ও কার্লিং আয়রন, ব্লো ড্রাইয়ার ইত্যাদির রেগুলার ব্যবহারের কারণে হেয়ার ড্যামেজ হয়। এক্সেসিভ হিট চুলের প্রোটিন স্ট্রাকচার দুর্বল করে দেয়। যার কারণে চুল ড্রাই হয়ে ব্রেকেজ দেখা দেয়, ইলাস্টিসিটি কমে যায়। প্রোপার প্রোটেকশন ছাড়া হিট স্টাইলিং টুলস ব্যবহার করলেও হেয়ার এজিং এর চান্স বেড়ে যায়।

৫) মেন্টাল স্ট্রেস 

মানসিক চাপ বা মেন্টাল স্ট্রেসের কারণে যে শুধু ত্বকেই বিরূপ প্রভাব পড়ে তা নয়। স্ট্রেসের কারণে হেয়ার ফল, হেয়ার গ্রেয়িং, চুলের মসৃণতা হারিয়ে যাওয়া, চুলের ডায়ামিটার পাতলা হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। তাই অবশ্যই মেন্টাল স্ট্রেস কমাতে হবে এবং মনকে উৎফুল্ল রাখতে হবে।

হেয়ার এজিং প্রসেস স্লো করার উপায়

বার্ধক্য আসার আগেই চুল সাদা হয়ে যাচ্ছে এমনটি নিশ্চয়ই আমাদের কারও কাম্য নয়, তাই না? এজন্য হেয়ার এজিং প্রসেস স্লো করা জরুরি। চলুন জেনে নেই কীভাবে এমনটি করা যায়-

১) সর্বপ্রথম হেলদি ডায়েট ও লাইফস্টাইল মেনে চলতে হবে। সেই সাথে মেন্টাল স্ট্রেস দূর করে সুস্থ থাকা প্রয়োজন৷ স্ট্রেস দূর করার জন্য প্রতিদিন অল্প সময়ের জন্য হলেও মেডিটেশন বা এক্সারসাইজ করুন।

২) এরপরই আসে চুলের অন্তত বেসিক কেয়ার এবং তারপর এক্সট্রা কেয়ার করা। চুলের জন্য অবশ্যই বেসিক কেয়ার যেমন- হেয়ার টাইপ ও স্ক্যাল্পের ধরন বুঝে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও এক্সট্রা কেয়ারে ডিপ কন্ডিশনার বা ডিপ মাস্ক, হেয়ার সিরাম, লিভ অন কন্ডিশনার ইত্যাদি প্রয়োজন বুঝে রুটিনে যোগ করা প্রয়োজন। প্রতিটি হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহারের সঠিক নিয়ম অবশ্যই মেনে চলতে হবে।

ভেজা চুল টাওয়েল দিয়ে মোছা

৩) ভেজা চুলকে হালকা হাতে মাইক্রোফাইবার টাওয়েল বা সুতির গামছা দিয়ে মুছুন। ভেজা চুল না আঁচড়ানোই ভালো।

৪) চুল ভালো রাখতে রাফ কোনো স্টাইল করবেন না।

৫) চুলে অতিরিক্ত হিট দেওয়া, কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট করা এবং বার বার কালার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

৬) পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।

চুলের সৌন্দর্য ধরে রাখতে সিরাম 

চুলে যাতে সহজে জট না লাগে সেজন্য চাইলে হেয়ার সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। সিরাম হেয়ার শ্যাফটের উপর একটি প্রোটেক্টিভ ব্যারিয়ার ক্রিয়েট করে এবং ময়েশ্চার লক করে রাখতে হেল্প করে। যার কারণে চুল থাকে ঝলমলে ও সুন্দর। এতে বয়স হলেও চুলের একটি স্বাভাবিক সৌন্দর্য বজায় থাকবে এবং অকালেই হেয়ার এজিং হওয়ার চান্স কমে যাবে।

ছেলে হোক বা মেয়ে, বয়সের সাথে সাথে হেয়ার এজিং হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অল্প বয়সেই যদি এই সাইনস দেখা যায়, তাহলে সেটা কারোরই ভালো লাগবে না। এজন্য কেন এই প্রবলেম দেখা দিচ্ছে সেটা আইডেন্টিফাই করে সল্যুশন বের করা জরুরি। সেই সাথে চুলের জন্য ব্যবহার করতে হবে অথেনটিক প্রোডাক্টস। অথেনটিক হেয়ার, স্কিন ও মেকআপ প্রোডাক্ট কিনতে পারেন সাজগোজ থেকে। সাজগোজের কয়েকটি ফিজিক্যাল শপ রয়েছে। শপগুলো যমুনা ফিউচার পার্ক, সীমান্ত সম্ভার, বেইলি রোডের ক্যাপিটাল সিরাজ সেন্টার, ইস্টার্ন মল্লিকা, ওয়ারীর র‍্যাংকিন স্ট্রিট, বসুন্ধরা সিটি, উত্তরার পদ্মনগর (জমজম টাওয়ারের বিপরীতে), মিরপুরের কিংশুক টাওয়ার এবং চট্টগ্রামের খুলশি টাউন সেন্টার এ অবস্থিত। এই শপগুলোতে ঘুরে নিজের পছন্দমতো অথবা অনলাইনে শপ.সাজগোজ.কম থেকে কিনতে পারেন আপনার দরকারি প্রোডাক্টগুলো।

 

ছবিঃ সাজগোজ, সাটারস্টক

The post হেয়ার এজিং কেন হয় এবং কীভাবে এই প্রসেস স্লো করা যায়? appeared first on Shajgoj.



from Shajgoj https://ift.tt/FbmvapI
Arfatun Nabila

Comments

Popular posts from this blog

Dr. Fariah Sharmeen - Woman Oncology Specialist

Dr. Fariah Sharmeen Specialty - Associate Consultant, Oncology Degree - MBBS, FCPS (Radiotherapy) Chamber: SQUARE Hospitals Ltd. Dhaka Address: 18/F Bir Uttam Qazi Nuruzzaman Sarak, West Panthapath, Dhaka - 1205, Bangladesh Call For Appointment 10616 Call Now About: Dr. Fariah Sharmeen successfully completed her MBBS from Cumilla Medical College, and subsequently completed a one-year internship at BIRDEM Hospital, Dhaka. After completing of the internship, she started her post-graduate training in Medical Oncology at the National Institute of Cancer Research & Hospital. She started her fellowship in Radiotherapy in 2010. She completed 4 years of training at the National Institute of Cancer Research & Hospital on External Beam Radiotherapy Planning and Brachytherapy. She achieved FCPS in Radiotherapy from the Bangladesh College of Physicians & Surgeons (BCPS) in 2015. She has obtained several hands-on pieces of training on Head - Neck, Lung, Genitourina...

রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা | সঠিক ইনার ওয়্যার কীভাবে সিলেক্ট করবেন?

রেগুলার ব্রা আর পুশ-আপ ব্রা, এই দু’টার মধ্যে আসলে পার্থক্য কী আর কখন কোনটা ইউজ করতে হবে, এই বিষয়গুলো আমাদের অনেকেরই অজানা। আমাদের অ্যাকটিভিটি আর আউটফিটের সাথে ইনার ওয়্যারেও ভ্যারিয়েশন আসে। যেমন সকালে ঘুম থেকে উঠে ওয়ার্ক আউট করছি, এরপর ভার্সিটি বা অফিসে যাচ্ছি, সন্ধ্যায় পার্টি অ্যাটেন্ড করছি। সব সময় কি আমরা সেইম ব্রা পরি? না তো! শাড়ি পরলে এক ধরনের ব্রা পরি, জিমে গেলে অন্য ধরনের ব্রা পরি, বাসায় থাকলে আবার আরেক রকম! কখন কোন ব্রা পরা উচিত বা কোন ড্রেসের সাথে কোনটা মানাবে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেরই কনফিউশন আছে। এই বিষয়গুলো এখনও অনেকের কাছেই ট্যাবু। দিন বদলাচ্ছে, এই সামাজিক ট্যাবু থেকে বেরিয়ে আসতে হবে সবাইকে। লঞ্জেরি মেয়েদের জন্য বেসিক একটি জিনিস। তাই লঞ্জেরির ক্যাটাগরিটা আমাদের জেনে রাখা উচিত। পুশ-আপ ব্রা কেন ইউজ করে, এটাই এখনও অনেক মেয়েরা জানে না! রেগুলার ব্রা এর সাথে সাথে নিজের কালেকশনে পুশ-আপ ব্রা কেন রাখা উচিত, সেটা কিন্তু অনেকে বুঝতে পারে না। চলুন এই কনফিউশনগুলো আজ দূর করা যাক। রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা    বেসিক রেগুলার ব্রা-এর ক্ষেত্রে ফেব্রিক ম্যাটেরিয়াল ও কমফোর্টের বিষ...

লো পোরোসিটি চুল | কীভাবে চিনবেন এবং সঠিক যত্ন নিবেন?

একরাশ সুন্দর ও ঝলমলে চুল কে না চায়? কিন্তু অনেক সময় সঠিক যত্নের অভাবে সুন্দর চুলগুলো দিন দিন নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। চুলের যত্নের ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে সবচেয়ে বড় ভুল হলো পোরোসিটি না বুঝে হেয়ার কেয়ার করা। এতে করে চুল আরো ড্যামেজ হওয়ার চান্স থাকে। আজকের ফিচারটি মূলত লো পোরোসিটি হেয়ার কেয়ার নিয়ে। লো পোরোসিটি চুল কীভাবে বুঝবো, কীভাবে যত্ন নিতে হবে, কী ব্যবহার করা যাবে ও যাবেনা ইত্যাদি বিস্তারিত জানবো আজকের ফিচারে। লো পোরোসিটি বলতে কী বোঝানো হয়? পোরোসিটি শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে ছিদ্র। ত্বকে যেমন অসংখ্য পোর বা ছিদ্র থাকে, চুলের ক্ষেত্রেও কিন্তু তাই রয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি চুলে অসংখ্য ছিদ্র বিদ্যমান, যার মাধ্যমে চুলে আর্দ্রতা প্রবেশ করে এবং চুল আর্দ্রতা ধরে রাখার চেষ্টা করে। একেই হেয়ার পোরোসিটি বলে। পোরোসিটি ৩ রকম, হাই, মিডিয়াম ও লো। এই হেয়ার পোরোসিটির মাত্রা প্রত্যেক মানুষের ক্ষেত্রে আলাদা হয়ে থাকে। লো পোরোসিটির চুলগুলো কম ছিদ্র সম্পন্ন হয়ে থাকে। লো পোরোসিটি চুলের কিউটিকল লেয়ার খুব শক্ত ভাবে সংযুক্ত থাকে। যার ফলে এ ধরনের চুল আর্দ্রতা সহজে গ্রহণ করতে পারেনা, তবে একবার আর্দ্রতা গ্রহণ করলে এ ধরনের...