Skip to main content

প্রেসড পাউডার কেনার আগে স্কিনটোন ও কনসার্ন জেনে নিয়েছেন তো?

নিয়মিত মেকআপ করা হোক বা না হোক, মেয়েদের কাছে ফেইস পাউডারের নাম কিন্তু বেশ পরিচিত। শুনে শুধু একটি প্রোডাক্ট মনে হলেও এই ফেইস পাউডারের কয়েকটি ধরন আছে। যেমন- লুজ, প্রেসড, সেটিং পাউডার ইত্যাদি। সবগুলো পাউডারের কাজ মেকআপ সেট করা হলেও অল্প সময়ে প্রিপেয়ার হওয়ার জন্য ইউজ করা হয় প্রেসড পাউডার। স্কিনটোন অনুযায়ী বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রেসড পাউডার থাকলেও দোকানে গিয়ে এক্সাক্ট শেইড পেতে অনেকেরই বেশ ঝামেলা হয়। এই ঝামেলা অনেকটাই কমিয়ে দিতে এই প্রথম বাংলাদেশের মেয়েদের স্কিনটোন অনুযায়ী প্রেসড পাউডার নিয়ে এসেছে নিরভানা কালার ব্র্যান্ড। কীভাবে স্কিনটোন ও কনসার্ন জেনে নিরভানার প্রেসড পাউডার চুজ করবেন সেটাই জানাবো আজকে।

প্রেসড পাউডার কী?

প্রেসড শব্দটি শুনেই হয়তো বোঝা যাচ্ছে এটি প্রেস করা থাকে। আসলেই তাই। প্রেসড পাউডার কম্প্যাক্টভাবে কেসে রাখা থাকে। এগুলোর ফর্মুলা হয় সেমি-সলিড এবং ডিফারেন্ট শেইডের। লিকুইড ফাউন্ডেশন অথবা কনসিলার সেট করতে এটি ইউজ করা হয় যেন মেকআপ লং লাস্টিং থাকে এবং মেল্ট না হয়ে যায়। স্কিনে ব্লেমিশ বা একনে স্পটস হাইড করতে, পোরস ঢাকতে প্রেসড পাউডার ইউজ করা হয়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এটি ফাউন্ডেশন ছাড়াই ফেইসে অ্যাপ্লাই করা যায়। কারণ এটি ফেইসে মিডিয়াম টু ফুল কভারেজ দেয়। তবে হ্যাঁ, এজন্য শেইড ম্যাচ করা খুবই ইম্পরট্যান্ট।

স্কিনটোন অনুযায়ী প্রেসড পাউডার

নিরভানা কালার ব্র্যান্ডের তিনটি প্রেসড পাউডার

নিরভানা কালার ব্র্যান্ডের প্রতিটি প্রোডাক্ট তৈরি করা হয় বাংলাদেশের মানুষের স্কিন টোনের সাথে ম্যাচ করে। এই ব্র্যান্ডের তিনটি প্রেসড পাউডারও তৈরি করা হয়েছে এ বিষয়টির দিকে খেয়াল রেখেই। চলুন জেনে নেই এই তিনটির মধ্য থেকে কীভাবে আপনার শেইড অনুযায়ী প্রেসড পাউডার বেছে নিবেন।

১) MATTIFYING AND PORELESS PRESSED POWDER- Light Natural

ফেয়ার স্কিন মানে সাধারণত একটু বেশি ফর্সা স্কিনকে বোঝানো হয়। এ ধরনের স্কিনে সাদাটে ভাব থাকে। আর লাইট স্কিন মানেও ফর্সা, তবে সাদাটে ভাব কম। এমন ফেয়ার টু লাইট স্কিনের জন্য নিরভানার Light Natural শেইডের প্রেসড পাউডারটি একদম পারফেক্ট। স্কিন ফর্সা বলে প্রেসড পাউডার ইউজে আরও বেশি সাদা লাগবে এই টেনশন এখন একদমই করতে হবে না! জাস্ট অ্যাপ্লাই ইট অ্যান্ড বি কনফিডেন্ট!

২) MATTIFYING AND PORELESS PRESSED POWDER- Light Beige

মিডিয়াম স্কিনটোন দেখতে একদম সাদাও নয়, আবার শ্যাম বর্ণেরও নয়। এ ধরনের স্কিনে কিছুটা হলদে ভাব থাকে। যার কারণে Light Beige শেইডের প্রেসড পাউডার পারফেক্টলি এমন স্কিনে ম্যাচ হয়।

স্কিনটোন

৩) MATTIFYING AND PORELESS PRESSED POWDER- Light Golden

লাইট টু ফেয়ার আর মিডিয়াম স্কিনের বাইরে আছে ডাস্কি স্কিন অর্থাৎ শ্যাম বর্ণের ত্বক। শ্যামলা বর্ণের মেয়েরা কী ধরনের প্রেসড পাউডার ইউজ করলে স্কিনে ভেসে থাকবে না বা বেশি সাদা দেখাবে না সেটি নিয়ে কনফিউশনে থাকেন। Light Golden শেইডের এই প্রেসড পাউডারটি এই কনফিউশন ক্লিয়ার করবে ইজিলি। এটি ব্যবহারে স্কিন স্মুথ দেখাবে, আবার খুব বেশি হোয়াইটও মনে হবে না।

যেভাবে ব্যবহার করবেন

  • প্রেসড পাউডারের কেসে থাকা স্পঞ্জ দিয়েই পুরো ফেইসে ভালোভাবে পাউডার অ্যাপ্লাই করতে হবে
  • বেয়ার স্কিনে অ্যাপ্লাই করতে চাইলে আগে স্কিন প্রোপারলি ময়েশ্চারাইজ করে নিতে হবে
  • স্পঞ্জে পাউডার লাগিয়ে রাব না করে লাইটলি ফেইসে অ্যাপ্লাই করুন

কেন এটি অন্য প্রেসড পাউডারগুলো থেকে আলাদা?

১) প্রেসড পাউডারের অনেক ব্র্যান্ড থাকলেও সেগুলো আমাদের দেশের স্কিনটোন অনুযায়ী তৈরি নয় বলে কনফিউশন ক্রিয়েট হতোই। দেশীয় স্কিনটোন অনুযায়ী তৈরি হওয়ায় ইজিলি চুজ করা যায়।

২) ম্যাট ফিনিশের হওয়ায় ফেইসের অয়েল কন্ট্রোল করে শাইনিভাব কমায়।

৩) লং লাস্টিং হওয়ায় মেকআপ ছড়িয়ে যাওয়া বা মেল্ট হওয়া নিয়ে ভাবতে হয় না।

৪) বাজারে থাকা ব্র্যান্ডের অনেক প্রেসড পাউডারের কেসে মিরর প্রোভাইড করা হয় না। যার কারণে বাইরে ইউজ করার সময় এক্সট্রা মিররের প্রয়োজন হয়। নিরভানার এই প্রেসড পাউডারের কেসের সাথেই মিরর অ্যাটাচ করা আছে বলে বাইরে গেলেও ইজিলি টাচ আপ করে নেওয়া যায়।

প্রেসড পাউডার

এটি কি অল টাইপ স্কিনের জন্য স্যুইটেবল?

প্রেসড পাউডার চুজ করার ক্ষেত্রে স্কিনটোনের সাথে সাথে স্কিন টাইপ বোঝাও জরুরি। তাই এতে থাকা উপাদানগুলো সম্পর্কে জানা থাকলে বেছে নেওয়া সহজ হবে। যেমন- অয়েলি স্কিনের জন্য এমন পাউডার বেছে নিতে হবে যেটিতে Talc নামক উপাদানটি আছে। অয়েল কন্ট্রোল করতে এটি হেল্প করে। আবার ময়েশ্চার বুস্টিং প্রোপার্টিজ হেল্প করে ড্রাই স্কিন ময়েশ্চার রাখতে। আর Silica নামক উপাদানটি স্কিনের ব্রাইটনেস বাড়ায়। এই উপাদানটি সব ধরনের স্কিনের জন্য স্যুইটেবল। নিরভানার প্রেসড পাউডারে এই সবগুলো ইনগ্রেডিয়েন্ট আছে, যার কারণে এটি সব ধরনের স্কিনে ইউজ করা যাবে।

প্রেসড পাউডার অ্যাপ্লাইয়ে এই ভুলগুলো করছেন না তো?

১) অ্যাপ্লাইয়ের পরও অনেক সময় স্কিনে প্রেসড পাউডার পারফেক্টলি স্যুট না হতে পারে। স্কিন যদি ড্রাই বা অয়েলি হয়, তাহলে পাউডারের পরিমাণ ঠিক না হওয়ায় বেইজ মেকআপ ভালো হবে না। এক্ষেত্রে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। যেমন- আপনার স্কিন যদি অয়েলি হয়, তাহলে পরিমাণে অল্প পাউডার নিতে হবে। কারণ পাউডার যখন অয়েলকে টাচ করে তখন এটি অক্সিডাইজ করে। এতে স্কিন আরও বেশি ব্রাউন দেখাতে পারে।

২) অনেকেই পরিমাণে বেশি পাউডার অ্যাপ্লাই করেন। যার কারণে মেকআপ কেকি দেখাতে পারে। তাই স্মুথ স্কিন পেতে এক কোট পাউডার অ্যাপ্লাই করাই যথেষ্ট।

৩) প্রেসড পাউডারকে অনেকে লুজ পাউডারের মতো ইউজ করেন। অথচ এ দুটো পাউডারের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। যেমন- লুজ পাউডার ইউজ করা হয় মেকআপ সেট করতে এবং এটি লাইট কভারেজ দেয়। আর কোনো ধরনের ফাউন্ডেশন বা কনসিলার ছাড়াই ফুল কভারেজ দিতে পারে প্রেসড পাউডার।

প্যাকেজিং

প্যাকেজিং ও দাম

নিরভানার এই প্রেসড পাউডারটির প্যাকেজিং ব্ল্যাক কালারের। ১৫ গ্রাম ওজনের এই প্রেসড পাউডারটির প্যাকেজিং বেশ ট্রাভেল ফ্রেন্ডলি। কোয়ালিটি অনুযায়ী আমার কাছে এটির দাম রিজনেবল মনে হয়েছে।

সতর্কতা

  • সূর্যের আলো পৌঁছায় না এমন শুষ্ক ও ঠান্ডা জায়গায় রাখুন
  • এটি শুধু ফেইসে ইউজ করতে হয়
  • শিশুদের সংস্পর্শ থেকে দূরে রাখুন

আমার এক্সপেরিয়েন্স

আমার স্কিনটোন মিডিয়াম হলেও স্কিনে কিছু স্পটস আছে। তাই বাইরে যাওয়ার আগে ফাউন্ডেশন বা কনসিলার ইউজ করে লুজ পাউডার অ্যাপ্লাই করতাম। এ জন্য বেশ কিছুটা সময় আগে থেকেই স্কিন প্রিপেয়ার করতে হতো। কিছুদিন আগে আমার কাজিন জানালো প্রতিবার বাইরে যাওয়ার আগে এত কষ্ট না করে নিরভানার এই প্রেসড পাউডারটা ইউজ করলেই তো অনেক সময় বাঁচে আমার! ভাবলাম, হুটহাট বাইরে কাজে যাওয়ার আগে এটা তো ট্রাই করাই যায়। আমার স্কিন টোনের সাথে ম্যাচ করে আমি নিয়েছিলাম নিরভানার Light Beige শেইডের প্রেসড পাউডারটি। ইউজ করার পর থেকে সত্যি বলতে আমি এটার একদম ফ্যান হয়ে গিয়েছি! স্পটস হাইড করে স্কিন স্মুথ তো করছেই, সাথে লং লাস্টিংও থাকছে। নিজে ইউজ করে যেহেতু বেনিফিট পেয়েছি তাই ভাবলাম বাকি শেইডগুলোর কথাও আপনাদের জানাই।

 

এই প্রেসড পাউডারটি আমি কিনেছি সাজগোজ থেকে। স্কিন, হেয়ার ও মেকআপের যে কোনো অথেনটিক প্রোডাক্ট আপনি ঘরে বসেই অর্ডার করতে পারবেন শপ.সাজগোজ.কম থেকে। এছাড়া সাজগোজের চারটি আউটলেট- যমুনা ফিউচার পার্ক, সীমান্ত সম্ভার, বেইলি রোডের ক্যাপিটাল সিরাজ সেন্টার এবং উত্তরার পদ্মনগর (জমজম টাওয়ারের বিপরীতে) থেকেও কিনতে পারেন আপনার পছন্দের প্রোডাক্টটি।

ছবিঃ সাজগোজ

The post প্রেসড পাউডার কেনার আগে স্কিনটোন ও কনসার্ন জেনে নিয়েছেন তো? appeared first on Shajgoj.



from Shajgoj https://ift.tt/yinNd9p
Arfatun Nabila

Comments

Popular posts from this blog

রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা | সঠিক ইনার ওয়্যার কীভাবে সিলেক্ট করবেন?

রেগুলার ব্রা আর পুশ-আপ ব্রা, এই দু’টার মধ্যে আসলে পার্থক্য কী আর কখন কোনটা ইউজ করতে হবে, এই বিষয়গুলো আমাদের অনেকেরই অজানা। আমাদের অ্যাকটিভিটি আর আউটফিটের সাথে ইনার ওয়্যারেও ভ্যারিয়েশন আসে। যেমন সকালে ঘুম থেকে উঠে ওয়ার্ক আউট করছি, এরপর ভার্সিটি বা অফিসে যাচ্ছি, সন্ধ্যায় পার্টি অ্যাটেন্ড করছি। সব সময় কি আমরা সেইম ব্রা পরি? না তো! শাড়ি পরলে এক ধরনের ব্রা পরি, জিমে গেলে অন্য ধরনের ব্রা পরি, বাসায় থাকলে আবার আরেক রকম! কখন কোন ব্রা পরা উচিত বা কোন ড্রেসের সাথে কোনটা মানাবে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেরই কনফিউশন আছে। এই বিষয়গুলো এখনও অনেকের কাছেই ট্যাবু। দিন বদলাচ্ছে, এই সামাজিক ট্যাবু থেকে বেরিয়ে আসতে হবে সবাইকে। লঞ্জেরি মেয়েদের জন্য বেসিক একটি জিনিস। তাই লঞ্জেরির ক্যাটাগরিটা আমাদের জেনে রাখা উচিত। পুশ-আপ ব্রা কেন ইউজ করে, এটাই এখনও অনেক মেয়েরা জানে না! রেগুলার ব্রা এর সাথে সাথে নিজের কালেকশনে পুশ-আপ ব্রা কেন রাখা উচিত, সেটা কিন্তু অনেকে বুঝতে পারে না। চলুন এই কনফিউশনগুলো আজ দূর করা যাক। রেগুলার ব্রা vs পুশ-আপ ব্রা    বেসিক রেগুলার ব্রা-এর ক্ষেত্রে ফেব্রিক ম্যাটেরিয়াল ও কমফোর্টের বিষ...

বিবি ক্রিম vs সিসি ক্রিম | স্কিন টাইপ অনুযায়ী কোনটি আপনার জন্য স্যুইটেবল?

ন্যাচারাল মেকআপ লুকের জন্য এখন বিবি ক্রিম ও সিসি ক্রিম বেশ জনপ্রিয়। পার্টি মেকআপ বা ফুল কভারেজ মেকআপের ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন ইউজ করা হয়। কিন্তু যারা রেগুলার হালকা মেকআপ করে বাইরে বের হন, তাদের জন্য বেস্ট অপশন হচ্ছে BB বা CC ক্রিম । কিন্তু আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না যে স্কিন টাইপ ও কনসার্ন অনুযায়ী কীভাবে রাইট প্রোডাক্টটি সিলেক্ট করতে হবে। এই দু’টি মেকআপ প্রোডাক্টের বেনিফিট বা কার্যকারিতা নিয়ে আজকের ফিচার। এগুলোর মধ্যে বেসিক ডিফারেন্সটা আসলে কোথায়, সেটাও জানা হয়ে যাবে। বিবি ক্রিম BB (Beauty Balm, Blemish Balm) ক্রিম স্কিনকে ইভেন টোনড করে এবং ব্লেমিশ হাইড করে ফ্ললেস লুক দেয় নিমিষেই। এতে স্কিন ময়েশ্চারাইজিং ও হাইড্রেটিং এলিমেন্টস থাকে, যার কারণে ড্রাই বা নরমাল স্কিনের জন্য এটি একদম পারফেক্ট। এর টেক্সচার ফাউন্ডেশনের থেকে লাইট, তাই কভারেজটাও হয় একদম ন্যাচারাল। মানে একদমই হেভি ফিল হয় না, আর স্কিনটাও পিকচার পারফেক্ট দেখায়। অনেক বিবি ক্রিমে সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর বা SPF থাকে। সিসি ক্রিম CC (Color Corrector, Complexion Corrector) ক্রিমের ফর্মুলা লাইট ওয়েট ও লং লাস্টিং। ম্যাট ফর্মুলার হওয়াতে অয়েল...

লো পোরোসিটি চুল | কীভাবে চিনবেন এবং সঠিক যত্ন নিবেন?

একরাশ সুন্দর ও ঝলমলে চুল কে না চায়? কিন্তু অনেক সময় সঠিক যত্নের অভাবে সুন্দর চুলগুলো দিন দিন নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। চুলের যত্নের ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে সবচেয়ে বড় ভুল হলো পোরোসিটি না বুঝে হেয়ার কেয়ার করা। এতে করে চুল আরো ড্যামেজ হওয়ার চান্স থাকে। আজকের ফিচারটি মূলত লো পোরোসিটি হেয়ার কেয়ার নিয়ে। লো পোরোসিটি চুল কীভাবে বুঝবো, কীভাবে যত্ন নিতে হবে, কী ব্যবহার করা যাবে ও যাবেনা ইত্যাদি বিস্তারিত জানবো আজকের ফিচারে। লো পোরোসিটি বলতে কী বোঝানো হয়? পোরোসিটি শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে ছিদ্র। ত্বকে যেমন অসংখ্য পোর বা ছিদ্র থাকে, চুলের ক্ষেত্রেও কিন্তু তাই রয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি চুলে অসংখ্য ছিদ্র বিদ্যমান, যার মাধ্যমে চুলে আর্দ্রতা প্রবেশ করে এবং চুল আর্দ্রতা ধরে রাখার চেষ্টা করে। একেই হেয়ার পোরোসিটি বলে। পোরোসিটি ৩ রকম, হাই, মিডিয়াম ও লো। এই হেয়ার পোরোসিটির মাত্রা প্রত্যেক মানুষের ক্ষেত্রে আলাদা হয়ে থাকে। লো পোরোসিটির চুলগুলো কম ছিদ্র সম্পন্ন হয়ে থাকে। লো পোরোসিটি চুলের কিউটিকল লেয়ার খুব শক্ত ভাবে সংযুক্ত থাকে। যার ফলে এ ধরনের চুল আর্দ্রতা সহজে গ্রহণ করতে পারেনা, তবে একবার আর্দ্রতা গ্রহণ করলে এ ধরনের...